ধর্মতলার অনশনমঞ্চে বায়ো টয়লেট বসানোর জন্য পুলিশের অনুমতি চাইলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। শনিবার রাতে তাঁরা জয়েন্ট সিপি-র কাছে এই মর্মে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন৷ তাঁদের অনুরোধ, তাঁদের অনশনমঞ্চে দুটি বায়ো টয়লেট বসানোর অনুমতি দেওয়া হোক৷ পুরুষ ও মহিলা অনশনকারীদের জন্য দুটি আলাদা বায়ো টয়লেটের ব্যবস্থা করার কথা ইমেলে জানানো হয় পুলিশকে। এপ্রসঙ্গে এক আন্দোলনকারী বলেন, “আমাদের সঙ্গে পুলিশের কথা হয়ে গেছে। তারা বলেছে আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে। তাদের কাছে এখনও উপর মহল থেকে নির্দেশ আসেনি। অর্ডারের জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। আপাতত আমরা এটা ব্যবহার করছি না। আমরা শুধু প্লেস করেছি। এখন ইউজেবল নয়। আমরা অনুমতির জন্য অপেক্ষা করে রয়েছি। এটা সকালবেলা। টয়লেট ব্যবহার করাটা খুবই জরুরি। আমাদের কাছে ওরা অনুরোধ করেছে যে আরও কিছুক্ষণ এক্সটেন্ড করার। ওদের কাছে এখনও সঠিকভাবে নির্দেশ আসেনি। নির্দেশের অপেক্ষা করছি। যদি দেখি, ১০টা পেরিয়ে যাচ্ছে, বা সময় অতিক্রান্ত হয়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করব। কারণ, কালই আমাদের এক আন্দোলনকারী টয়লেটে যেতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই বায়ো টয়লেটগুলো থানায় বহুক্ষণ আটকে রাখা হয়েছিল। অনেক কষ্ট করে সেগুলো ছাড়িয়ে এনে প্লেস করেছি। এই মুহূর্তে ব্যবহার করছি না। যে মুহূর্তে নির্দেশ আসবে সেই মুহূর্তে ব্যবহার করব।” আন্দোলনকারী চিকিৎসক পুলস্ত্য আচার্য বলেন, ‘‘বায়ো টয়লেটের জন্য আমরা পুলিশকে ইমেলও করেছিলাম। আমাদের সে সব আনতে দেওয়া হচ্ছে না। বলা হয়েছে, ওদের বড়বাবু আসার আগে বায়ো টয়লেট নিয়ে কিছু বলা যাবে না। তিনি ১১টার পর আসবেন। চিকিৎসার সময় কি আমরা বলি, বড়রা কেউ না এলে আমরা পরিষেবা দেব না? এটা অমানবিক, নিন্দনীয়, ঘৃণ্য।’’
আর জি কর আন্দোলনের আগুন যখন প্রায় নিবে গিয়েছে, তখন চাকরি বাতিল নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তথা তৃণমূলের বিরুদ্ধে নতুন আন্দোলনের...
Read more
Discussion about this post