১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দুদিনের জন্য রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবারই সম্মেলন শেষে ভারতে আসার উড়ান ধরেন তিনি। বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান মোদি। সারা বিশ্বে যে ভারতের গুরুত্ব দিনদিন বাড়ছে, তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে এই সম্মেলনেই। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত, শান্তির পথে ফিরতে ফের একবার দিল্লির উপরেই ভরসা রাখতে চাইলেন রাষ্ট্রনেতারা। পাশাপাশি সীমান্ত সংঘাত থেকে গ্লোবাল সাউথ নিয়ে চিনকেও বিশেষ বার্তা দিলেন নমো। এক কথায়, ব্রিকস সামিটে শক্তিশালী ভারত দেখল বিশ্ব। ভারতে ফিরে এসে প্রধানমন্ত্রী মোদী ব্রিকস সফরকে একটি দুর্দান্ত সাফল্য বলে অভিহিত করেছেন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, তাঁর সরকার এবং রাশিয়ার জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন সকল সদস্য দেশের জন্য ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে এসেছে, যা যুদ্ধের এই পরিবেশে খুবই প্রয়োজনীয়। তবে এই সম্মেলনের মাঝেই সকলের নজর ছিল মোদি-জিনপিং বৈঠকে। দীর্ঘ ৫ বছর পর বুধবার চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে বসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সীমান্তে শান্তি ও স্থিতাবস্থাই যে ভারতের অগ্রাধিকার তা জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে স্পষ্ট করে দিয়েছেন মোদি।
বাংলাদেশে আওয়ামী লিগের সরকারের পতনের পর থেকেই ভারতীয় দূতাবাস কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এমনকি সেখান থেকে ভিসা প্রদান কার্যক্রমও বন্ধ...
Read more
Discussion about this post