রাজ্য সরকারের ‘তরুণের স্বপ্ন’ প্রকল্পে ট্যাব কেনার জন্য বরাদ্দ টাকা পড়ুয়াদের অ্যাকাউন্টে না গিয়ে চলে গিয়েছে অন্য অ্যাকাউন্টে। পূর্ব বর্ধমানের প্রায় ১৪টি স্কুলে প্রায় ১ হাজার পড়ুয়ার ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট জায়গায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। সাইবার থানা ঘটনার তদন্ত শাখায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। পুরো বিষয়টির তদন্ত শুরু করেছে তারা। অভিযোগ, ‘বাংলার শিক্ষা’ পোর্টাল থেকে ছাত্র-ছাত্রীর নাম ও অ্যাকাউন্ট নম্বর সরিয়ে হ্যাকাররা নিজেদের অ্যাকাউন্ট নম্বর বসিয়ে দিচ্ছে। আর সেই অ্যাকাউন্টেই ঢুকে যাচ্ছে সরকারি টাকা। চণ্ডীপুর থানার মুরাদপুরের বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠ, দিবাকরপুর হাইস্কুল, নন্দকুমার থানার ব্যবত্তারহাট আদর্শ হাইস্কুল ও মহিষাদলের নাটশাল হাইস্কুলে একই অভিযোগ সামনে আসছে। এই চার স্কুল মিলিয়ে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির মোট ৬৪ জন পড়ুয়া একই পরিস্থিতির শিকার। জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুর ও পূর্ব বর্ধমান থেকে মোট ৮৪ জনের ট্যাবের টাকা গায়েব হয়েছে। এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী তড়িঘড়ি পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা পুলিশকে এবং সাইবার ক্রাইমকে। এরপরে তদন্তে নেমে উত্তর দিনাজপুর জেলা থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায় ২০২২ সালেও ঠিক একইভাবে টাকা গায়েব করা হয়। সেই সময় কলকাতার বেশ কয়েকটি স্কুল থেকে টাকা গায়েবের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় পাশাপাশি ২০২২ সালের টাকা গায়েব নিয়ে রিপোর্ট চাইল নবান্ন। এরপরই সোমবারের মধ্যে টাকা অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
একজন পাকিস্তান মুখো বাংলাদেশী ফ্রান্সে বসে যা খুশি তাই বলে যাচ্ছেন, আর বাংলাদেশের কিছু মানুষ মহান হুজুরের বানী মনে করে,...
Read more
Discussion about this post