মঙ্গলবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে গণইস্তফা দিলেন প্রায় ৫০ জন সিনিয়র ডাক্তার। এখানেই বিষয়টি থেমে থাকেনি। গণইস্তফার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মেডিক্য়াল কলেজ এবং এসএসকেএম হাসপাতালের ডাক্তাররাও। আর তেমনটা হলে পুজোর মাঝেই রাজ্যের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়বে। সম্ভবত এমন পরিস্থিতির মোকাবিলার উদ্দেশ্যেই নবান্নে বৈঠক ডাকা হয়েছে। যদিও নবান্ন সূত্রে খবর, গণইস্তফা দিলে পদত্যাগ করা হয় না। তাছাড়া তা পায়নি নবান্ন। এই গণ ইস্তফা কাণ্ডে হাসপাতালের নতুন প্রিন্সিপাল ডক্টর মানস বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডেকে পাঠায় নবান্ন। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার নবান্নে মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের সঙ্গে বৈঠক হয় তাঁর। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্য সচিব বলেছিলেন যে কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি অনুযায়ী হাসপাতালে সিসিটিভি, রেস্টরুম, শৌচাগার তৈরির কাজ দ্রুত বেগে চলছে। ইতিমধ্যেই প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি কাজ হয়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি। উৎসবের মরসুমের কারণে কাজে কিছুটা সময় লাগলেও ১০ অক্টোবরের মতো কাজ শেষ করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডের প্রেক্ষিতে এর আগেও একাধিক বৈঠক হয়েছে নবান্নে। নবান্নের এক আধিকারিক জানালেন, মঙ্গলবারও বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। তবে কী ধরনের বৈঠক, তা স্পষ্ট করেননি তিনি। মনে করা হচ্ছে, পুজোর মুখে নতুন করে এই যে অচলাবস্থা তৈরি হল, তা থেকে মুক্তির পথ বার করতেই মঙ্গলবার ফের জরুরি বৈঠক করল প্রশাসন।
বর্ষা বিদায় নিলেও রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় জেলায় কম বেশি বৃষ্টি হচ্ছে । তবে তার ফলে তাপমাত্রার কোনও বদল লক্ষ্য করা...
Read more
Discussion about this post