নিত্যদিন সমাজে কতকিছুই বিস্মিতকর ঘটনা ঘটে। সেরকম এক ঘটনা প্রকাশ্যে এল। যেখানে আসামী জেলবন্দী। কিন্তু তার নামে জামিনের আবেদন জমা পড়েছে। না জেলবন্দীর জামিনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। কিন্তু মূল কথা হল, আসামী নিজেও জানেনা তার নামে কে জামিনের আবেদন করলো? সে নিজেও কোন আবেদন করেননি। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মেদিনীপুর জেলা সংশোধনাগারে বিচারাধীন বন্দী জাহেদ মহম্মদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনায় বিস্মিত কলকাতা হাইকোর্ট। দীর্ঘদিন মেদিনীপুর সংশোধনাগারে বন্দী জাহেদ মহম্মদ। তার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের মামলা রয়েছে। জাহেদ নিজে কোন জামিনের আবেদন করেননি। কিন্তু খবর আসে তার জামিনের আবেদন জমা পড়েছে। কে বা কারা এই জামিনের আবেদন করলো তার জন্য! হাইকোর্টে কীভাবে আবেদন জমা পড়লো সেটাই বুঝতে পারছেন না অনেকে। এমনকি জাহেদ মহম্মদ নিজেও। পুরো ঘটনায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ।আদালতের নির্দেশ, সিআইডি কে বিষয়টির তদন্ত করতে হবে। পূজার ছুটি শেষে এক সপ্তাহের মধ্যে আদালতে রিপোর্ট দিতে হবে সিআইডি কে । পাশাপাশি, আদালতের নির্দেশ, আবেদনের স্বপক্ষে সংশোধনার থেকে যে ওকালতনামা পাঠানো হয়েছে তা কিভাবে সংগ্রহ করা হয়েছিল তাও রিপোর্টে উল্লেখ করতে হবে। হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে অবিলম্বে সিআইডির কাছে নির্দেশ নামার কপি পাঠাতে নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চ’র। মামলার শুনানি পরবর্তী শুনানি ১১ নভেম্বর।
বই প্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ। ২৮ বছর পর কলকাতা বইমেলায় নাও থাকতে পারে বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন। এমনই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবার। কারণ...
Read more
Discussion about this post