ফের পূর্ণ কর্মবিরতিতে জুনিয়র ডাক্তাররা, পাল্টা আক্রমণে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘দাবি না মানলে মানুষের সেবা করব না, এটাও একটা থ্রেট কালচার। হাসপাতালে মানুষ সিনেমা দেখতে যায় না, পরিষেবা নিতে যায়। ২ দিনের মধ্যে ১৪ অগাস্টের লোক করে দেখিয়ে দিক, চ্যালেঞ্জ কল্যাণের। এদিকে সোমবার হাইকোর্টের রায়ে অস্বস্তিতে আছে রাজ্য সরকার। আজ, বুধবারও জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্টের ডাকে মহামিছিল ও সমাবেশ হয় কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা অবধি। এই মিছিলে সাধারণ মানুষ এবং জুনিয়র ডাক্তারদের সাথে ছিলেন সিনিয়র ডাক্তাররাও। সব মিলিয়ে যখন বিভ্রান্তিকর একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে তখন জুনিয়র ডাক্তারদের কটাক্ষ করেই বক্তব্য করলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। ডাক্তারদের পূর্ণ কর্ম বিরতির বিষয়টিকে নিয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বাংলাকে শোকস্তব্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না, দুর্গা পুজো হবেই। ভারতীয় সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা লঙ্ঘন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা এই অভিযোগ এনে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেউ চাপ দিয়ে সুপ্রিম কোর্টকে তাদের রাস্তায় আনতে পারবে বলে মনে হয় না। ওরা ঘোমটার আড়ালে রাজনীতি করছে, সিপিএম- ডিএসওর লোক আছে”। কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তারাও বিচার চান কিন্তু লক্ষ লক্ষ মানুষ যারা দুর্গাপুজো উপলক্ষে রোজগারের আশায় বুক বাঁধেন তাদের রোজগার ছিনিয়ে নিয়ে নয়। বর্ষীয়ান নেতার বক্তব্য, “বিচার আমরাও চাই, কিন্তু লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রতি অবিচার করে, বিচার হয় না। হাসপাতালে লাইভ স্ট্রিমিং করুক, মানুষ দেখুক ডাক্তাররা কি করছে। দুর্গাপুজো বন্ধ করে রোজগার বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল। কর্মবিরতি, না কাজ করা, কতটা অধিকারের ব্যাপার, সে নিয়ে প্রশ্ন আছে”। শুধু জুনিয়র ডাক্তারদের তুলোধনা করেই চুপ থাকেননি কল্যাণ। তাঁর নিশানাতে টলিপাড়ার প্রতিবাদী মুখেরাও। তিনি বলেন, “যারা বলেছিল দুর্গাপুজা করতে হবে না তারা তো ফিতে কাটতে চলে গেছে। কলকাতায় যারা আছে তারা আনন্দ ফুর্তি করবে না! শোকস্তব্ধ হয়ে থাকবে?”
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post