চতুর্থীতে ‘উৎসবে’ ফিরেছে শহর। আর তারই মাঝে বিচারের দাবিও আছে। নিজেদের ১০ দফা দাবি নিয়ে আমরণ অনশনে রয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সিনিয়র চিকিৎসকরা। পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সাধারণ মানুষও। সোমবার সন্ধেয় অনশন মঞ্চে চৌকি ও চেয়ার নিয়ে যেতে বাধা দেয় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করে রাখা তাঁরা। এর পরই উত্তেজনা ছড়ায় বউবাজার থানা এলাকায়। থানার সামনে জড়ো হয়ে দীর্ঘক্ষণ স্লোগান দিতে থাকেন। এমনকী, পুলিশের সঙ্গে একপ্রস্থ বচসায় জড়ান। পরে পুলিশ চৌকি ও চেয়ার ছেড়ে দেয়। রাতের দিকে সেগুলি ধর্মতলার ধরনামঞ্চে পৌঁছে দেওয়া হয়। এরপরই পুলিশের বিরুদ্ধে জোর জুলুম ও অভব্য আচরণের অভিযোগে এদিন সন্ধে থেকে বউবাজার থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ শুরু করেছেন আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা। খবর পেয়ে ধর্মতলার ধর্নামঞ্চ থেকে অনেকে সেখানে হাজিরও হয়েছেন। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে বউবাজার থানা চত্বরে। পুলিশের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়ে আন্দোলনকারীদের দাবি, ‘‘এটা প্রতীকী প্রতিবাদ। সাইকেল রিকশা ছেড়েছে পুলিশ। আটটি চৌকি-ও পেয়েছি। কিন্তু পুলিশের কাজের বিরোধিতায় কাঁধে করে চৌকি বয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’’ এ প্রসঙ্গে পুলিশ জানায় রাস্তা দিয়ে যে রাস্তা দিয়ে চৌকি আনা হচ্ছিল, সেখানে সাইকেল ভ্যান চালানোর অনুমতি নেই। তবে আন্দোলনরত এক জুনিয়র ডাক্তার বলেন, ‘‘পুলিশ এই আন্দোলনে নানা ভাবে বাধা দিচ্ছে। বায়ো টয়লেট বসানো, ডেকরেটরদের গাড়ি আটকানো, সবেতেই গায়ের জোরে দেখাচ্ছে পুলিশ।
কিছুটা আঁচ আগে থেকেই করা যাচ্ছিল, এবার সেটাই হতে চলেছে। পরিবর্তনের বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটাই বাদ দিতে চায় মুহাম্মদ...
Read more
Discussion about this post