জুনিয়র ডাক্তারদের পর এবার তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিশানায় অপর্ণা সেন। আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সরকারকে প্রথমদিন থেকেই বিঁধেছেন অপর্ণা সেন। ‘চটিচাটা বুদ্ধিজীবী’ কটাক্ষ, স্লোগানকে উপেক্ষা করে পাশে দাঁড়িয়েছেন জুনিয়র ডাক্তারদের। হাজির হয়েছেন তাঁদের ধরণা মঞ্চে। নৈতিকভাবে পাশে দাঁড়িয়েছেন অশনরত জুনিয়র ডাক্তারদের। মঙ্গলবার অপর্ণা সেনকে বিঁধে কল্যাণ বলেন, “ওরা কোনও কোনও গায়িকাকে ভাড়া করে নিয়ে আসছে। একটু গানটান গাইবে। আবার কেউ-কেউ এমন ভাব দেখাচ্ছে, এই অপর্ণা মাসিদের মতো মহিলারা যেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওঁদের জন্যই ক্ষমতায় এসেছিলেন। ওঁর কোনও ক্যালিবার নেই। এমন দু’একজন বলছেন যেন ওঁরাই খেটেখুটে ক্ষমতায় এনেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর কোনও দামই ছিল না। অপর্ণা মাসিরাই সব গুলিয়ে দিচ্ছে।”এরপরই জুনিয়র চিকিৎসদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বলেন, “এখন তো অনশন মানে ফাস্টিং আপটু হসপিটালাইজেশন। পরশু একজন হসপিটালে যাচ্ছে। অন্য আর একজন বসে যাচ্ছে। এ তো আমরণ অনশন নয়, রিলে অনশন হচ্ছে।” পাল্টা জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার বলেন, “উনি কি চাইছেন?এখানে বসে মরে যাক। এখানে কেউ চকোলেট স্যান্ডউইচ খেয়ে অনশন করছে না। আমরা জানি এখানে অনশন করলে কার শরীরে কী হচ্ছে। আমরণ অনশন সাথীরা করছেন। তাঁরা নিজেরা বলছেন ভর্তি হবেন না। আমাদের তো দায়িত্ব রয়েছে? সেই জন্যই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” সিপিএম নেত্রী দীপ্সিতা ধরের কল্যাণকে খোঁচা, ‘‘যিনি এই কথা বলেছেন, তিনি মহিলাদের সম্পর্কে যে ভাষায় কথা বলেন, সেটা আগে পরিবর্তন করুন। তার পর নয় সমাজ পরিবর্তনের কথা বলবেন।’’
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post