উলু ধ্বনি, শঙ্খনাদ, ঢাকের তাল, প্রতিবাদী গান, কালো বেলুন ওড়ানো ৷ মঙ্গলবার বিকেলে ধর্মতলা সংলগ্ন রানি রাসমণি রোডে জুনিয়র ডাক্তারদের ‘দ্রোহের কার্নিভালে’ দেখা গেল, এমনই নানা মুহূর্ত৷ সেই ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এ বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়কে ঘেরাও করে বিক্ষোভও দেখালেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। গো ব্যাক স্লোগানও উঠল। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সন্ধেয় উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে রানি রাসমণি রোডে। তবে, স্তব্ধ রাস্তা ঘুরে দেখেন তিনি ৷ সেই সময় উত্তেজনা আরও বেড়ে যায় ৷ তখনই জুনিয়র ডাক্তার এবং সাধারণ মানুষ মানব বন্ধন তৈরি করে পরিস্থিতি সামাল দেন ৷ এই বিষয় জুনিয়র ডাক্তার দেবাশিস হালদার বলেন, “এই প্ররোচনায় পা দেবেন না ৷ তাঁরা যেদিকে যেতে চায়, যেতে দিন৷ কোনও উত্তেজনা সৃষ্টি করবেন না ৷” এদিকে অভিযোগ উঠেছে, কার্নিভাল শেষে যখন শ্রীভূমির ট্যাবলো ফিরছিল, সেটিকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷ এমনকি দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখান আন্দোলনকারীরা ৷ তবে, সুজিত বসুর গাড়ি সেখানে থামেনি ৷ তাঁর গাড়ি সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের দিকে এগিয়ে যায় ৷ অভিযোগ উঠেছে, সেই সময় কয়েকজন মন্ত্রীর গাড়িতে চড়-থাপ্পর মারা হয় ৷
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post