স্কুল সার্ভিস কমিশনের গ্রুপ-সি, গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগের মামলায় বড় পদক্ষেপ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের। ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বিপুল এই সম্পত্তির সবটাই ‘মিডলম্যান’ প্রসন্ন রায়ের। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে একটি পোস্ট করেছে। এসএসসি গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি-র নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মধ্যস্থতাকারী প্রসন্ন রায় ও তার স্ত্রী শ্রীমতী কাজল সোনি রায় এবং তাদের সংস্থার নামে থাকা হোটেল রিসর্ট ও স্থাবর সম্পত্তি যার পরিমান ১৬৩ কোটি। এখনও পর্যন্ত এই মামলায় ইডি ৫৪৪.৮ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করবে ইডি।ইডি যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে, তা মূলত প্রসন্ন এবং তাঁর স্ত্রীর নামে থাকলেও একটি সংস্থার ভাগও তাতে রয়েছে। শ্রী দুর্গা ডিলকম প্রাইভেট লিমিটেডের সম্পত্তিও বাজেয়াপ্তের তালিকায় রয়েছে। ইডি জানিয়েছে, ওই সংস্থাটি প্রসন্নই নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করতেন। এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার ফলে গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি মামলায় ইডির বাজেয়াপ্ত করা মোট অর্থ এবং সম্পত্তির মূল্য দাঁড়াল ৫৪৪ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা।ইডির নজরে ছিল প্রসন্নর নামে থাকা ৯১টি সংস্থার অধীনে থাকা সাত কাঠা করে জমিও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে প্রসন্ন একসময় দাবি করেন, তিনি জমিতে চাষ করান। পেঁপে, ক্যাপসিকাম, টমেটো, কলা, বিনস, সরষে-সহ বিভিন্ন ফল ও সবজি চাষ হয় বলে দাবি করেন। তার থেকেই নাকি এত বিপুল আয় হয়েছে প্রসন্নর। ইডির দাবি, প্রসন্নের জমিতে কোনও চাষবাস হয়নি। যে টাকা লেনদেন হয়েছে তা নিয়োগ দুর্নীতিরই। তদন্তকারীদের দাবি, ইডির নজর এড়াতে চাষের গল্প ফেঁদেছিলেন প্রসন্ন।
শিয়ালদহ আদালতে আরজি কর মামলার পঞ্চম দিন হলেও এই মামলায় ধৃত সঞ্জয় এই নিয়ে তৃতীয় দিন হাজিরায় উপস্থিত থাকছে। আজ...
Read more
Discussion about this post