আর জি করে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনার ৮৭ দিন পর শুরু হল চার্জ গঠন প্রক্রিয়া। শিয়ালদহের জেলা ও দায়রা আদালতে সোমবার অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে পেশ করা হয়। সিবিআইয়ের চার্জশিটে একমাত্র অভিযুক্ত হিসেবে এই সঞ্জয় রায়ের নামই রয়েছে। বিচারক রুদ্ধদ্বার কক্ষে তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় চার্জ গঠন প্রক্রিয়া। তবে সোমবারই আদালত থেকে বেরিয়ে প্রিজন ভ্যানে করে বেরিয়ে যাওয়ার সময় চিৎকার করে সঞ্জয় রায় দাবি করে , সে নির্দোষ। আরও বিস্ফোরক দাবি শোনা যায় তার গলায়। সঞ্জয় বলে, ‘আমার কোনও কথা শোনেনি। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। আমার নামে সব দোষ দেওয়া হচ্ছে। আমি ধর্ষণ-খুন করিনি। আমাকে বলতে দেওয়া হয়নি, আমাকে নীচে নামিয়ে দেওয়া হল। আমি পুরোপুরি নির্দোষ আমায় ফাঁসানো হয়েছে।’ সিবিআইয়ের চার্জশিটে একমাত্র অভিযুক্ত হিসেবে এই সঞ্জয় রায়ের নামই রয়েছে। বিচারক রুদ্ধদ্বার কক্ষে তাঁর বিরুদ্ধে শুরু হয় চার্জ গঠন প্রক্রিয়া। গত ৯ আগস্ট আর জি করের ঘটনার ৮৭ দিনের মাথায় চার্জ গঠন শুরু হল। সূত্রের খবর, ১১ নভেম্বরের পর থেকে প্রায় প্রতিদিন শুনানি হবে। কলকাতা পুলিশ সঞ্জয়কে গ্রেফতার করেছিল। সিবিআই ধৃত সিভিক ভলান্টিয়রের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১০৩, ৬৪(১) এবং ৬৬ ধারায় চার্জশিট দিয়েছিল। সূত্রের খবর, বিচারকের সামনে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন ধৃত সিভিক ভলান্টিয়র। আজ শিয়ালদহ আদালত থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় যখন ধৃত সিভিক ভলান্টিয়রকে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়, তখন তিনি সাংবাদিকদের দেখে কিছু বলতে চান। আর আগে তিনি কিছু বলতে চাননি, কিন্তু আজ তিনি বিস্ফোরক মন্তব্য করেন, তিনি বলেন, ‘সরকার আমাকে ফাঁসাচ্ছে। আমি রেপ মার্ডার করিনি। আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে। ডিপার্টমেন্ট আমাকে চুপ থাকতে বলেছিল।’
আর জি কর কাণ্ডে সরাসরি গর্জে উঠেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দোষীদের এনকাউন্টারের নিদান দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু এই বিষয়ে...
Read more
Discussion about this post