আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে কীভাবে, কেনই বা আড়াল করেছিলেন টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল? কেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ মদত জুগিয়েছিলেন সঞ্জয়কে? কীসেরই বা ষড়যন্ত্র? সেসবের এখনও কোনও প্রমাণ পেল না সিবিআই। পরিষ্কার হচ্ছে না এসবের ‘মোটিভ’ও। আরজি কর কাণ্ডে প্রমাণ নষ্টের অভিযোগে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। দাবি করা হয়, সঞ্জয়কে আড়াল করেছিলেন অভিজিৎ। এই আবহে বেশ কিছু তথ্যও হাতে আসে তদন্তকারীদের। তবে এখনও পর্যন্ত অভিজিতের ‘মোটিভ’ খুঁজে পায়নি সিবিআই। চার্জশিটে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছিল, ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারই যে আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় জড়িত, তার বহু প্রমাণ হাতে রয়েছে। সংগৃহীত বয়ান, ভিডিয়ো এবং ফরেন্সিক বা সায়েন্টিফিক রিপোর্টের ভিত্তিতে ধৃতের বিরুদ্ধে মোট ১১টি ‘প্রমাণ’ পাওয়া গিয়েছে। গত মাসের শুরুতে অর্থাৎ ঘটনার ৫৮ দিন পর আরজি কর কাণ্ডে প্রথম চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই৷ চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় মুল অভিযুক্ত হিসাবে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল চার্জশিটে। সোমবার সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিতে পারে সিবিআই। এই মামলায় ওই হাসপাতালে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের জেল হেফাজতের মেয়াদও আজ শেষ হচ্ছে। শিয়ালদহ আদালতে আজ তাঁদেরও ভার্চুয়ালি পেশ করা হতে পারে।
আর জি কর কাণ্ডে সরাসরি গর্জে উঠেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দোষীদের এনকাউন্টারের নিদান দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু এই বিষয়ে...
Read more
Discussion about this post