শনিবারে তিনি সতর্ক করেছিলেন। ওয়াংখাড়েতে দুই প্রান্তে বল ঘুরছে। ভারতের পক্ষে রান তাড়া করে জেতা সহজ হবে না ।আজাজ প্যাটেলের ভবিষ্যৎবাণী যে ,রবিবার এভাবে মিলে যাবে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেননি। বিশেষ করে ঋষভকে ফিরিয়ে তিনি ভারতের শেষ আশা ও শেষ করে দেন। ১৪৭ রান তাড়া করতে নেমে একসময় ভারতকে জয়ের দিকে নিয়েও গিয়েছিলেন। কিন্তু ৫৭ বলে ৬৪ রান করার পর তিনি অজাজের বলে আউট হন। শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয় ইনিংসে তার বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড়ায় ৫৭ রানে ৬ উইকেট। অজাজ জানিয়েছেন একবার ছন্দ পেয়ে গেলে তিনি আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর চেষ্টা করেন ।’স্পিন বোলিংয়ের ছন্দই আসল কথা। একবার ছন্দ পেয়ে গেলে যতটা সম্ভব তার ব্যবহার করতে হয়। দলের জন্য অবদান রাখার চেষ্টা করতে হয়’। এছাড়া তিনি আরো বলেন, দ্বিতীয় দিনের সকালের দিকে থেকে আমি আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। মধ্যাহ্ন ভোজের বিরতির পর থেকে পিচের সাহায্য পেয়েছি । মুম্বাইয়ে তার জন্ম। আট বছর বয়সে তিনি পরিবারসহ নিউজিল্যান্ডে পাড়ি দেন। তবুও মুম্বাই তাঁর কাছে বিশেষ একটা জায়গা সেটা ওয়াংখাড়েতে বিদেশী বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাফল্য পাওয়ার রেকর্ড গড়ে বুঝিয়ে দিলেন অজাজ। দুই টেস্টে তিনি নিয়েছেন ২৫ উইকেট ।বছর তিনেকআগে ওয়াংখাড়ে এক ইনিংসে দশ উইকেট নিয়ে তিনি ছুঁয়ে ছিলেন অনিল কুম্বলে এবং জিমি লেকার কে । ম্যাচের পর সেই মাঠে স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে জয়ের উৎসবে মেতে উঠতে দেখা গেল অজাজকে পরে সংবাদ মাধ্যমে লিখেছেন ‘এই আনন্দ তুলনাহীন’,।
ভারতের এই অবস্থার জন্য কাকে দায়ী করা উচিৎ হবে তা বলা মুশকিল। যদি বলা হয় ঘরোয়া ক্রিকেটে ভারতীয় সিনিয়র ক্রিকেটাররা...
Read more
Discussion about this post