প্রতিবেশী দেশে অস্থির পরিস্থিতি। অশান্তির আঁচ ছড়িয়ে পড়ছে এপার বাংলাতেও। বাংলাদেশি মৌলবাদীরা হুমকি দিচ্ছে বাংলা-বিহার-ওড়িশা দখলের। কখনও আবার চারদিনেই কলকাতা দখল বা সেভেন সিস্টার্স কেড়ে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। কিন্তু ভারতও তো বিদেশ। আর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার তো বিদেশ যেতেই বারণ করছে। বাংলাদেশের সরকারি কর্মীদের বিদেশ ভ্রমণে ‘না’ ইউনূস সরকারের। জাতীয় স্বার্থ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণে যাওয়া যাবে না বলেই জানিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। গত ৯ ডিসেম্বর এই মর্মে বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছিল। ইউনূস সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, সাধারণভাবে বিদেশ ভ্রমণে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে না। যদি বিদেশ ভ্রমণের পরিকল্পনা থাকে, তবে সরকারি কর্মীদের আগেই বছরের সম্ভাব্য বিদেশ ভ্রমণের তালিকা জমা দিতে হবে। বিনোদনের জন্য বিদেশ ভ্রমণ বাতিল করতে বলা হয়েছে। শিক্ষা সংক্রান্ত কারণে দীর্ঘমেয়াদী ছুটিতেও যেতে বারণ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি অত্যন্ত প্রয়োজনে বা জাতীয় স্বার্থ ছাড়া একই মন্ত্রকের উপদেষ্টা ও সচিবকে একসঙ্গে ভ্রমণ না করতে বলা হয়েছে। জাতীয় স্বার্থে ভ্রমণ হলেও, তার সুস্পষ্ট কারণ জানাতে হবে। সরকারি টাকায় যথাসম্ভব বিদেশ ভ্রমণ এড়ানোর কথা বলা হয়েছে। তবে জানা যাচ্ছে, চিন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার পরিকল্পনা করছে ইউনূস সরকার। এবার একেবারে গুপ্তচরবৃত্তি শুরু করল বাংলাদেশ। সূত্রের খবর বলছে, সীমান্তে গুপ্তচর ড্রোন মোতায়েন করেছে ইউনূসের দেশ। গোপনে গতিবিধি লক্ষ্য করা হচ্ছে ভারতের। আর এই খবর মিলতেই কড়া অ্যালার্ট জারি হয়েছে দেশে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, পশ্চিমবঙ্গে ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত অঞ্চলে গুপ্তচর ড্রোন মোতায়েন করেছে প্রতিবেশী দেশ। বায়রাক্তার টিবি২ নামের এই ড্রোন তুরস্ক থেকে নিয়ে আসা হয়েছে বলে খবর। সীমান্তে ড্রোন মোতায়েন করার বিষয়টি স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের তরফেও। তাদের অবশ্য সাফাই, দেশের নিরাপত্তার কারণেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ তুরস্কের তৈরি বায়রাক্তার টিবি২ ড্রোন পশ্চিমবঙ্গ সীমান্ত লাগোয়া এলাকায় কাজে বহাল করেছে। সেই খবর খতিয়ে দেখছে ভারত। যদিও বাংলাদেশের তরফে জানানো হয়েছে, প্রতিরক্ষার জন্যই এই ড্রোন কাজে লাগানো হয়েছে। যদিও এমন স্পর্শকাতর এলাকায় এমন ড্রোন কাজে লাগানোর কৌশলগত গুরুত্বের দিকটি নিয়েও ভাবছে ভারত। হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সীমান্তের আশপাশে ভারত বিরোধীদের সংখ্যা ও তৎপরতা বেড়েছে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং উন্নত ড্রোন মোতায়েনের কারণে সীমান্তে সত
Discussion about this post