উত্তরে চলছে বৃষ্টি । আজও কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিরও সতর্কতা থাকছেই। তবে দক্ষিণবঙ্গে একেবারে বিপরীত পরিস্থিতি। আজও ঘেমে নেয়ে একাকার অবস্থা দক্ষিণবঙ্গবাসীর। এরই সঙ্গে আজও বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা । এই সম্ভাবনাময় বৃষ্টি না হলে আদ্রতাজনিত ঘর্মাক্ত অস্বস্তি আরও বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি সকলের মাথায় এখন এই প্রশ্নটাই ঘুরছে যে, দেশে বর্ষা প্রবেশের পর দক্ষিণে কবে থেকে বর্ষা প্রবেশ করবে ?
এখনও হাওয়া অফিসের তরফে কোনও স্বস্তির খবর নেই । রেমালের প্রভাবে উত্তরবঙ্গে তড়িঘড়ি বর্ষা ঢুকে পড়লেও আপাতত একই পরিস্থিতেই দাঁড়িয়ে রয়েছে, হিমালয় লাগোয়া কোচবিহার জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার সংলগ্ন এলাকায় বর্ষার প্রভাব।তবে উত্তরের সমতলের জেলা অর্থাৎ মালদা ও দুই দিনাজপুরে এখনও মৌসুমী বায়ু নিজের প্রভাব বিস্তার করতে ব্যর্থ। মে মাসের শেষ থেকে একই জায়গায় থমকে রয়েছে মৌসুমী বায়ু ।
ঠিক এর ফলেই বর্ষা র উপযোগী মৌসুমী বায়ু উত্তরের পার্বত্য এলাকা ছাড়িয়ে আর কোনও জেলায় প্রবেশে অক্ষম হয়ে পড়েছে।
আবার আজও আমাদের মহানগরীর অস্বস্তিকর পরিবেশের কবলেই রয়েছে। তবে বিকেল বা সন্ধের পর স্থানীয় বর্জ্রগর্ভ মেঘ থেকে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের । বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে প্রতি ঘন্টায় বইতে পারে দমকা ঝোড়ো হাওয়া। বৃষ্টি হওয়ার আগে পর্যন্ত আজ সারাদিন কলকাতা চূড়ান্ত অস্বস্তিকর ঘর্মাক্ত পরিস্থিতির মধ্যে কাটাবে। দুপুরের দিকে এই অস্বস্তি আরও চরম পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে।
রাজ্যের সরকারি হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজগুলিতে আংশিক ভাবে কাজে ফিরলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ৪২ দিনের কর্মবিরতি শেষে আরজি কর সহ সব...
Read more
Discussion about this post