মালদার পর শীতলকুচি।ভারতে ঢুকতে চেয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে ভিড় হাজার হাজার সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের। রাজনৈতিক ডামাডোলে অস্থির বাংলাদেশ। অশান্তি ,উত্তেজনা অরাজকতার ছবি উঠে আসছে সংবাদ মাধ্যমে। কোনভাবেই শান্ত হচ্ছে না বাংলাদেশ। এখনো সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর আক্রমণের খবর আসছে। এমত অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে দলে দলে মানুষ ভারতে আসতে চাইছেন। বৃহস্পতিবার বেশিরভাগ মানুষ চ্যাংড়াবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে আসতে চাইছিলেন । কিন্তু শুক্রবার দেখা গেল অন্য চিত্র। তারা বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ভারতে প্রবেশ করতে চাইছিলেন শীতলকুচি সীমান্ত হয়ে, কিন্তু সেখানেই তাদের বাধা দেয় বিএসএফ। গতকাল নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন হয়েছে। তারপরেই দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার ওপর জোর দিয়েছেন তিনি। কিন্তু, তারপরেও বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখনও হিংসা অব্যাহত।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জমায়েতকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের অধিকাংশই ফিরে গেছেন তাদের নিজেদের গ্রামে। ইতিমধ্যেই সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর তরফ থেকে বিভিন্ন সীমান্ত এবং সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে সুরক্ষা বাড়ানো হয়েছে। চ্যাংড়াবান্ধা সহ ভারতে প্রবেশের যতগুলো প্রবেশ মাধ্যম রয়েছে সবগুলোতেই বাড়ানো হয়েছে সুরক্ষা। কোচবিহার জেলা পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, যারা জমায়েত করেছিলেন তাদের বিএসএফ আটকে দিয়েছে। বর্তমানে কোন সমস্য নেই। যারা জমায়েত হয়েছিল তারা ফিরে গেছেন নিজেদের গ্রামে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশি নাগরিকরা যাতে কোনওভাবেই ভারতে প্রবেশ করতে না পারে তার জন্য তাদের সতর্ক করা হচ্ছে। এছাড়াও নো-ম্যান্স ল্যান্ডেরও অনেকটা এলাকা পর্যন্ত বিএসএফ জওয়ানরা পৌঁছে যান। বাড়ানো হয়েছে বিএসএফ টহলদারি
Discussion about this post