প্রচণ্ড গরম, হাসফাঁস অবস্থা। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে ভরসা এসি, কুলার ও পাখার মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম। তাই এরূপ পরিস্থিতিতে বাজারে যথেষ্টই বেড়েছে এসির চাহিদা। কেউ কেউ আবার সামর্থ্য অনুযায়ী এসি ভাড়াও করে এনে ঘরেও বসাচ্ছেন। বলতে গেলে এসি এখন লোকের ঘরে ঘরে। তবে মনে রাখবেন, এসি যেমন আপনার দৈনন্দিন জীবনের স্বাচ্ছন্দ্যের অঙ্গ ঠিক তেমনি বয়ে আনতে পারে বিপদও। অতিরিক্ত এসি চালানোর ফলে কিন্তু যখন তখন শর্ট সার্কিট হতে পারে। তাই সবসময় মনে রাখতে হবে, নির্দিষ্ট সময় বৈদ্যুতিক যন্ত্রের রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। কিভাবেই বা এসি মেশিনকে দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচাবেন, এই প্রতিবেদনে জানাবো সেই তথ্যই।
ঘরে এসি লাগালে অবশ্যই দক্ষ টেকনিশিয়ানকে দিয়ে লাগান। তবে কেনার সময় অবশ্যই সঠিক মানের এসিই কিনবেন।
এসির কলডেনসার নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন এবং নিয়ম করে এসিকে দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়েই সার্ভিসিং করান। সেই সঙ্গে নিয়ম মেনে কমপক্ষে ৩-৪ মাস অন্তর এসির ইউনিট ফ্যান ও ফিল্টার পরিষ্কার করান। একইসঙ্গে এসির কম্প্রেসার ঠিক মতো কাজ করছে কিনা তাও নজর রাখুন।
ঘরের বাইরে লাগানো কম্প্রেসারের ওপর কখনওই রোদের প্রখর তার যাতে না পড়ে সেদিকে নজর রাখুন। প্রয়োজনে কম্প্রেসারের উপর সেড করে দিন।
এসি চালানোর সময় কম ভোল্টেজ লাগে। সেক্ষেত্রে এসির সঙ্গে সংযুক্ত বৈদ্যুতিক তারের গুনগত মান অবশ্যই যাচাই করে তবেই ব্যবহার করবেন।
এসির জন্য আলাদা সার্কিট ব্রেকার করা হয়। সেক্ষেত্রে শর্ট সার্কিটের প্রবনতা অনেকটাই কম থাকে।
এই নিয়মগুলো মানলে এসির বিপদ এড়ানো সম্ভব।
২০২৪ সালের ৫ জুন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন দুই মহাকাশ যাত্রী। বোয়িং স্টারলাইনার মহাকাশযানে চড়ে মহাকাশের উদ্দেশ্যে রওনা...
Read more
Discussion about this post