: ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে বাংলাদেশের কোনো না কোনো প্লেয়ারকে নিয়মিত সুযোগ পেতে দেখাই যায়। আইপিএলের শুরুর থেকে বাংলাদেশের অনেক প্লেয়ারই খেলেছেন। ২০০৮ সালের উদ্বোধনী আইপিএলে খেলেছিলেন বাঁ হাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক ।পরবর্তীতে সুযোগ পান মাশরাফি মুর্তাজা, মোঃ আশরাফুল, তামিম ইকবাল ,সাকিব আল হাসান, লিটন দাস মোস্তাফিজুর রহমানের মতো বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। তাদের মধ্যে সাকিব আল হাসান আইপিএলের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ হয়ে উঠেছিলেন। সেই জায়গা কিছুটা পেয়েছিলেন লিটন দাস ও মুস্তাফিজুর রহমান। গত মরসুমে চেন্নাই সুপার কিংসের খেলেছিলেন বাঁ হাতি মুস্তাফিজুর ।এবার মেগা অকশনে নাম দিয়েছিলেন বাংলাদেশের এক ডজন প্লেয়ার। দল পাইনি কেউই। শূন্য আইপিএল অনুষ্ঠিত হবে এবার। মেগা অকশনে বাংলাদেশের স্টার প্লেয়ারদের মধ্যে ছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান ,সাকিব আল হাসান,লিটন দাসরা ।এছাড়াও নাম দিয়েছিলেন লেট স্পিনার রিশাদ হোসেন, ব্যাটার তৌহিদ হৃদয়, পেসার তাসকিন আহমেদ । এছাড়াও ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের পরিচিত মুখ মেহেদি হাসান মিরাজ, শরিফুল ইসলাম তানজিম হাসান সাকিব, মেহেদী হাসান, হাসান মাহমুদ, নাহিদ রানা। কিন্তু কোন ফ্রাঞ্চাইজি বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের নেয়নি। জেদ্দায় দুদিনের মেগা অকশনে চূড়ান্ত তালিকায় ছিল ৫৭৭ জন ক্রিকেটারের নাম বাংলাদেশের এক ডজন ক্রিকেটারের মধ্যে নাম ডাকা হয়েছিল মাত্র দুজনের একজন মুস্তাফিজুর রহমান আর এক লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন ।গত মরসুমে এসে চেন্নাইতে খেলায় আত্মবিশ্বাসী ছিলেন মুস্তাফিজুর । এবার অপশনের প্রথম দিনেই তার নম্বর এসেছিল। যদিও কোন ফ্রাঞ্চাইজি আগ্রহ দেখায়নি। বাকিদের কথা নয় বাদই দেওয়া হল ।আইপিএলের ইতিহাসে অন্যতম সফল সাকিব আল হাসানের নামই ওঠেনি অকশন মঞ্চে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের অংশ গ্রহন নিয়ে, পাকিস্তানের সঙ্গে অনেক দড়ি টানাটানির পর, যদিও বা হাইব্রিড মডেলে ভারত পাকিস্তান রাজি হল।...
Read more
Discussion about this post