একবারও আইপিএল ট্রফি পাইনি তবুও আরসিবি সমর্থকরা গলা ফাটিয়ে তাদের দলকে সমর্থন করে। সেজন্য আরসিবি ফ্যানদের বলা হয় সবচেয়ে লয়্যাল ফ্যান। বিরাট কোহলি যেমন ২০০৮ সাল থেকে আরসিবির ক্যাপ্টেন হয়ে আছেন। তেমনি ফ্যানেরাও বিরাটের সমর্থনে গলা ফাটিয়ে যাচ্ছেন প্রত্যেক বছর। প্রত্যেক বছর আরসিবি মুখ থুবরে পড়লেও আর সি বি র ফ্যানেরা নতুন আশায় বুক বেধে পরবর্তী বছর গলা ফাটিয়ে যাচ্ছেন। ১৬ বছর ধরে একটা ব্যর্থ দলের সাপোর্টার হয়ে থাকা মুখের কথা নয়। কিন্তু ১৬ বছর ধরে দলের ব্যর্থতা মেনে নিয়েও আরসিবি ফ্যানেরা তাদের দলের হয়ে সমর্থন করছেন । কারা ছিলেন না আরসিবি দলে ? বিরাট কোহলি, ক্রিস গেইল, এ বি ডি ভিলিয়ার্স, শেন ওয়াটসন, কে এল রাহুল, মিচেল স্টার্ক, যজুবেন্দ্র চাহাল, ট্রাভিস হেড থাকা সত্ত্বেও চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি আরসিবি।
২০১৬ সালে ফাইনালে উঠে হায়দ্রাবাদের কাছে হেরে যায় আরসিবি । তিন তিনবার ফাইনালে উঠলেও একবারও ট্রফি ছুঁয়ে দেখান সুযোগ পায়নি তারা। অথচ আইপিএলে বিরাট কোহলির সর্বোচ্চ রান । ২৫০ ম্যাচ খেলে ৮০০০ এর কাছাকাছি রান করেছেন তিনি। আইপিএলের সর্বোচ্চ আটটি সেঞ্চুরি রয়েছে বিরাট কোহলির। তাহলে কি শুধুই দুর্ভাগ্য ? প্রথম ৮বছরের মধ্যে তিনবার ফাইনালে উঠেছিল। শেষ ৮ বছরে একবারও ফাইনালেও পৌঁছাতে পারেনি আরসিবি। তবুও প্রতিবছর বুক ঠুকে লড়াই করে যায় আর সি বি রসমর্থকরা। আমরা এটা বুক ঠুকে বলতে পারি আরসিবির নব্বই শতাংশ সমর্থকই বিরাট কোহলি জন্যই দলকে সমর্থন করে। বিরাট কোহলি যদি আরসিবি দল ছেড়ে দেন তাহলে অধিকাংশ দর্শকই তাদের সাপোর্ট করবে না। বিরাট কোহলি আরসিবি ছেড়ে দিলে আর টিকিট ও বিক্রি হবে না । তবে বিরাট এটা করবেন না । উনিশ কুড়ি বছর থেকে শুরু করে এখনো পর্যন্ত তিনি আরসিবিতেই খেলে চলেছেন । তেমনি সমর্থকরাও বিরাট যতদিন আছেন ততদিন নিঃস্বার্থভাবে তাদের সমর্থন করে যাবেন। প্রথম বছর খেলতে নেবেই আর সি বি র মেয়েরা এবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। প্রথম দিকে আরসিবি ম্যাচের পর ম্যাচ হেরে চলছিল। শেষ পাঁচটি ম্যাচ টানা জিতে প্লে অফে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে তাদের।
১৮ই মে চেন্নাইয়ের সাথে ম্যাচের তারা ভালো ব্যবধানে জেতে তবে মূল পর্বে লড়াইয়ে টিকে থাকবে এবং ট্রাফি জয়ের সম্ভাবনা থাকবে তাদের। এবার যদি আইপিএল নাও পায় আরসিবি আবার আগামী বছর তাদের সমর্থকরা নতুন করে সমর্থন করবে এটা বলাই যায়। বিরাট কোহলি যতদিন আছে আরসিবির সমর্থকরা ততদিন তার পাশে আছেন ।
বৃহস্পতিবার ধর্মশালায় অনুষ্ঠিত হয় পাঞ্জাব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালস এর ম্যাচ। কিন্তু হামলার আশঙ্কায় ম্যাচ শেষ করা সম্ভব হয়নি। প্রথম...
Read more
Discussion about this post