রেশন দুর্নীতির তদন্তে নেমে ইডির হাতে উঠে এসেছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। তদন্তকারীদের দাবি, এখনো পর্যন্ত ১০ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। আর সেই দুর্নীতির টাকা পাঠানো হয়েছে বিদেশে। রেশন দুর্নীতির তদন্তে নেমে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে তদন্তকারী সংস্থা। সাথে গ্রেফতার হয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী বাকিবুর রেহমান সহ অনেকেই। এবার রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তের প্রয়োজনে রাজ্যের রেশন কার্ড সংক্রান্ত কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইছে তদন্তকারীরা। রাজ্যে কত সংখ্যক রেশন কার্ড রয়েছে তা জানতে চাইল কেন্দ্রীয় ইডি। পাশাপাশি মৃত্যুর পরে কোনও ব্যক্তির রেশন কার্ড নিয়ম মেনে বাতিল করা হচ্ছে নাকি সেই রেশন কার্ডের মাধ্যমে বেআইনি ভাবে রেশন তোলা হচ্ছে তাও খতিয়ে দেখতে চায় তদন্তকারী গোয়েন্দারা।
মূলত খাদ্য দফতরের কাছে ইডির প্রশ্ন –
রাজ্যে যে সমস্ত রেশন কার্ডে নিয়মিত রেশন তোলা হয়, তার সংখ্যা কত?
রাজ্যে ২০১৯ সালের আগে কত রেশন কার্ড ছিল আর এখন কত হয়েছে?
রেশন কার্ড ডিজিটালাইজড হওয়ার সময় কত রেশন কার্ড বাতিল হয়েছে?
ইডির দাবি, সক্রিয় রেশন কার্ডের সংখ্যা জানতে পারলে রাজ্যে রেশনের চাহিদা ঠিক কতটা সেটাও জানা যাবে। এর মাধ্যমে রেশন দুর্নীতির শিখরে পৌঁছতে পারবে কেন্দ্রীয় দল।
একে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য তার উপর রয়েছে পাকা বাড়ি। অথচ পঞ্চায়েত সদস্যের অ্যাকাউন্টেই ঢুকল আবাসের প্রথম কিস্তির টাকা। সেই খবর...
Read more
Discussion about this post