পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দেওয়ালের গায়ে একাধিক ফাটল। জমেছে শ্যাওলাও। চিন্তায় মাথায় হাত মন্দির কর্তৃপক্ষের। মন্দিরের নিরাপত্তা নিয়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক। শেষমেষ ডাকা হল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব দপ্তরকে বা আরকিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়াকে। রবিবার এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই ভক্তদের মধ্যে শোরগোল পড়ে যায়। ১২ শতাব্দীর এই ঐতিহ্যবাহী মন্দিরে বারবার ফাটল দেখা দেওয়ায় উদ্বিগ্ন সকলেই। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মন্দির সংলগ্ন আনন্দ বাজারের বর্জ্য জল বাউন্ডারি ওয়ালের ফাটল ধরে দিয়ে গড়িয়ে পড়তে দেখা গিয়েছে। মন্দির সংলগ্ন এই দেওয়ালে একাধিক জায়গায় তাপ্পিও দেওয়ার চেষ্টাও চোখে পড়েছে। দ্বাদশ শতাব্দীতে তৈরি এই মন্দিরের গায়ে, দেওয়ালে শ্যাওলাও জম্মেছে, যা জানান দিচ্ছে কাঠামোর ভিতরে জল ঢুকছে। এতে মন্দিরের কাঠামোয় আরও ক্ষতি হতে পারে। ভেঙে পড়তে পারে মেঘনাদ পাচেরি।ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন জানান, কেন চিড় ধরছে সেই কারণটা আগে খুঁজে বের করা দরকার। সেই বিষয়টাই খতিয়ে দেখছে এএসআই। ফাটল সারানোর কাজও শুরু করা হয়েছে। তবে মন্দিরের দেওয়ালের লাগোয়া এলাকায় নিয়ম বহির্ভূত কোনও কাজ হয়েছে কিনা, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে, মন্দিরের দেওয়ালে ফাটলের খবর প্রচার হতেই ভক্তদের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়েছে। অনেকেই আবার প্রশ্ন তুলেছেন যে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার খোলার ‘শাস্তি’ নয়তো এটা? যদিও পুরোহিতরা এই যুক্তি মানতে নারাজ।
বাংলা সিনেমায় একটা দুরন্ত ডায়লগ রয়েছে, “এক ছোবলেই ছবি”। অনেকটা সেই ধরণের বেশ কয়েকটি যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করেছ ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা...
Read more
Discussion about this post