পুজোর আগেই তিহাড় থেকে মুক্তি পেয়েছে বীরভূমের বেতাজ বাদশা অনব্রত মণ্ডল৷ এরপরই জেলায় তৃণমূলের পার্টি অফিসে দেখা গিয়েছে কেষ্ট মন্ডলকে৷ তবে কালীপুজোর আগেই রাজনীতির ময়দানে নামবেন তিনি, এমনই দলের অন্দর থেকে শোনা যাচ্ছিল৷ তবে অতদিন অপেক্ষা করতে হবে না আর কাউকে৷ তার আগেই রাজনীতির ময়দানে নেমে পরেছেন অনুব্রত মন্ডল। গত দুই বছর পুজোয় জেলেই কাটাতে হয়েছিল তাঁকে । তবে, এবার উৎসব পালন করলেন নিজের জেলাতেই । এদিকে, সোমবার জেলায় দুর্গাপুজোর কার্নিভালেও অংশ নিতে দেখা গিয়েছে অনুব্রতকে । এমনকী, পুজো কার্নিভালের উদ্বোধনও করেন অনুব্রত। যাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। রাজ্য সরকার অনুষ্ঠিত দুর্গাপুজোর কার্নিভালের যখন উদ্বোধন করছিলেন অনুব্রত, সেই সময় তাঁর সঙ্গেই ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিং । সেক্ষেত্রে, রাজ্যের এক মন্ত্রী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও কোনও প্রশাসনিক পদে না থাকা অনুব্রত মণ্ডল কেন পুজো কার্নিভালের উদ্বোধন করলেন, সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধীরা। আরজিকর আবহে বৃহস্পতিবার থেকে জেলা জুড়ে বিজয়া সম্মেলনে শুরু করবে শাসক দল। জানা গিয়েছে, ওই বিজয়া সম্মিলনীতে দলের পুরনো কর্মীদের যেমন সম্মান জানানো হবে, একইসঙ্গে নতুন যোগদানও ঘটতে পারে এই অনুষ্ঠানগুলিতে। এখনও পর্যন্ত যা খবর, বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর ও দক্ষিণ কলকাতায় বিজয়া সম্মিলনী আয়োজন করা হবে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, বীরভূমের অনুষ্ঠান ঘিরে। বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডলের কর্মসূচী নিয়ে আগ্রহ আছে দলের অন্দরেই। দুর্গা পুজোয় শেষ হতেই বীরভূমের ‘বাঘ’ অ্যাকশনে মুডে চলে এসেছেন বলে এমনটাই খবর সূত্রের৷ এই পরিপ্রেক্ষিতেই অনুব্রত ফিরছেন রাজনৈতিক মঞ্চে। কতটা আদৌ স্বমহিমায় ফিরতে পারবেন অনুব্রত? প্রশ্ন তো থাকছেই।
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post