বাংলাদেশের হত্যাকাণ্ডের দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি উঠছে বিভিন্ন মহলে। ইতিমধ্যে দলটির ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সোমবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বিরত রাখতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে যে তিনটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, তার সবগুলোই প্রশ্নবিদ্ধ। আওয়ামী লীগ শুধু দুর্নীতি করেনি, তারা গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছে। বিরোধী দলগুলোকে দমন করতে গিয়ে তারা গণহত্যায় মেতে উঠেছিল। তাই এই গণহত্যার দায়ে দলটির নেতাকর্মীদের বিচার হওয়া উচিত।’ রিট দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম। তিনি বলেন, দলটি যাতে রাজনৈতিক কার্যক্রম করতে না পারে সেজন্য রিট করা হয়েছে। তিনি বলেন, তাদের পক্ষ থেকে দুটি রিট করা হয়েছে। একটি হলো, আওয়ামী লিগের বিগত ৩টি নির্বাচনকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং অবৈধভাবে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো কেন ফিরিয়ে নেওয়া হবে না সে বিষয়ে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে শাসন করেছেন হাসিনা৷ তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরই দেশ ছেড়েছেন হাসিনা৷ এরপরই গত ২৩ অক্টোবর মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রলীগকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। তারপরই অথৈ জলে ছাত্রলীগের কর্মী-সমর্থকরা। এক ছাত্রলীগ সমর্থকের কথায়, “কিছুদিন আগে, আমি এখানে দলের মুখপাত্র ছিলাম ৷ এখন আমি পলাতক ব্যক্তির মতো ঘুরে বেড়াচ্ছি ৷ আমার কোনও ভবিষ্যতও নেই।”
মঙ্গলবার জম্মু ও কাশ্মীরের বিখ্যাত পর্যটনকেন্দ্র পহেলগাঁওয়ে এক ভয়াবহ জঙ্গিহানা হয়। জঙ্গিদের এলোপাথাড়ি গুলিতে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন পর্যটক।...
Read more
Discussion about this post