অনুব্রতর জেল ওয়াপসির পর বোলপুরে তৃণমূলের জেলা অফিসে বৈঠক হয় অনুব্রত-কাজলের। এছাড়াও তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বীরভূমের জেলা সভাধিপতি। এই আবহে এবার বিতর্কিত মন্তব্য করলেন কাজল শেখ ঘনিষ্ঠ নেতা। মঙ্গলবার নানুরের বাইতার গ্রামে দলীয় বৈঠকে বলেন, “বীরভূম জেল পরিচালিত হবে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি কোর কমিটি করে দিয়েছেন। সেই কোর কমিটির এক এক জন সদস্যকে দু’টো তিনটে করে বিধানসভার দায়িত্ব দিয়েছেন। সেই বিধানসভাগুলো সেই নির্দিষ্ট লোকই দেখবেন। নানুর বিধানসভা দেখভাল করার জন্য সাংগঠনিক, প্রশাসনিক সমস্ত দায়িত্ব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছেন কাজল শেখকে। কাজল শেখ আমাদের নেতা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন কাজল শেখ নেতা , ততক্ষণ পর্যন্ত অন্য কে হরিদাস পাল, কে রাম-রহিম এখানে এলে আমরা দেখব না। আমাদের নেতা কাজল শেখ এটাই আমরা মেনে নেব। যাঁরা এখন তৃণমূলে আছেন, আমি জানি একটু অসুবিধা হচ্ছে। এমন এমন কথার বিষ আপনাদের কানে ঢুকছে কান, মন সব চনচন করে উঠছে। ভাই একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। যাঁদের বাজে কথা বলা স্বভাব তাঁদের মুখ থেকে ভাল কথা শুনতে পাবেন না। এটা যদি আশা করে থাকনে সেট আপনাদের ভুল। আজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খুব কাছাকাছি কাজল শেখ পৌঁছে গিয়েছেন। তার কারণ একটাই, ২০১১-র পর থেকে যদি নির্বাচনগুলো খতিয়ে দেখেন তাহলে ২০২৩ নির্বাচন এবং ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সময় কাজল শেখ যখন জেলার দায়িত্ব নিয়ে বসে আছেন তখন বীরভূমে নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও অশান্তি ঘটেনি। এই কাজের জন্য কাজল শেখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মনের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছেন।”
সলমনের পর এবার টার্গেটে কিং খান। প্রাণনাশের হুমকি পেলেন শাহরুখ খান। বৃহস্পতিবার ছত্তিশগড় থেকে একটি উড়োফোনে শাহরুখকে প্রাণে মারার হুমকি...
Read more
Discussion about this post