তিলোত্তমার সুবিচারের দাবিতে গান গেয়ে চরম বিপাকে বেলঘড়িয়া থানার ট্রাফিক হোমগার্ড কাশীনাথ পান্ডা। অভিযোগ একুশে আগস্ট একটি প্রতিবাদী গান গেয়ে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করায় বিপাকে পরেন তিনি। তাতেই অসন্তুষ্ট উপরতলার অফিসাররা। তিলোত্তমার সুবিচারের দাবিতে পথে নেমেছেন সকল পেশার মানুষ। কিন্তু প্রতিবাদী গান গেয়ে বিপাকে পড়ল ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটরের কর্মরত ট্রাফিক হোমগার্ড কাশীনাথ পান্ডা। কাশীনাথ পান্ডার অভিযোগ, গান পোস্ট করার পরেই লাগাতার নির্যাতনের মুখে পড়েছেন তিনি। হুমকির পাশাপাশি চলছে মানসিক নির্যাতন। এই কারণে ১০ ই অক্টোবর কারন ছাড়াই চাকরি থেকে বসিয়ে দেওয়া হয় তাকে। এই প্রসঙ্গে হাইকোর্টে দ্বারস্থ হন তিনি। তার আরো দাবী, তার বাক স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। ১৮ অক্টোবর হাইকোর্টে মামলার পরবর্তী শুনানি। ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট সূত্রে খবর, গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।সূত্রের খবর, বছর পাঁচেক ধরে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের অধীনে বেলঘড়িয়া থানায় ট্রাফিক হোমগার্ডের চাকরি করছিলেন কাশীনাথ। কাশীনাথ জানাচ্ছেন, আরজি করের ঘটনায় তিনি শুরু থেকেই খুব বিচলিত ছিলেন। সে কারণেই একটি ভক্তি গীতিকে কিছুটা নিজের মতো পরিবর্তন করে গান করেন। কিছু লাইন জোড়ের মূল গানের সঙ্গে। কিন্তু তারপরই তিনি তাঁর বসেদের টার্গেট হয়ে যান।
পৌষেও বৃষ্টির ভ্রুকুটি! সপ্তাহান্তে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলায়। পার্বত্য এলাকায় তুষারপাতের সম্ভাবনাও জারি। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার পরোক্ষ প্রভাবে এই বৃষ্টি ও তুষারপাত।...
Read more
Discussion about this post