আগামী কর্মসূচিগুলি যৌথভাবে করার তাগিদে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটা থেকে সিনিয়র ডাক্তারদের সাথে বৈঠক জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্টের। আইএমএ, জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টর্স-সহ একাধিক সংগঠনকে ইমেল করছেন তাঁরা। দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, আরজিকর হাসপাতালে নির্যাতিতার বিচার সহ ১০ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ধর্মতলায় আজ ১৪ দিন যাবৎ চলছে অনশন। কিন্তু রাজ্য সরকারের তরফে সাড়া না পেয়ে বা কোথাও ‘নিষ্ফল’ বৈঠক করে বারবার অসন্তোষের কথা জানিয়েছেন তাঁরা। এই দ্রোহকালে বারবার জুনিয়রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সিনিয়ররা। কখনও আইনী সাহায্য নিয়ে, কখনও গণ পদত্যাগ করে, কখনও কর্মসূচির মাধ্যমে। কিন্তু এতদিন যাবৎ এই দুই শক্তি এক হয়ে নয় বরং সমান্তরালভাবেই প্রতিবাদ চালিয়েছে। ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর দিনও ‘দ্রোহের মানববন্ধন’ নিয়ে এক জায়গায় একত্রে হলেও কার্যত আলাদা কর্মসূচিরই ডাক দিয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে আলাদা কর্মসূচি হলেও উভয় পক্ষেরই অভিমুখ ছিল একটাই। এবার কি তাই যৌথভাবে আন্দোলনের পরিকল্পনা? জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে জানানো হয়েছে এদিনের এই মিটিং অনলাইন মিটিং। সেখানে একাধিক সিনিয়র ডাক্তার সংগঠনকে আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। ইমেলে তাঁরা লিখেছেন, “আমরা দেখছি সরকার আমাদের ১০ দফা দাবি পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। এমন অবস্থায় তাই জরুরি ভিত্তিতে একটি অনলাইন বৈঠকের জন্য আপনাদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।” অর্থাৎ আন্দোলনের সাথে সামঞ্জস্য বজায় রেখে কোন দাবিতে কোন অভিমুখে আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যই এই বৈঠক বলে জানাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।
বাণিজ্য থেকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য থেকে শিল্প, সব ক্ষেত্রেই এখন পাকিস্তানের মুখাপেক্ষী হতে চাইছে বাংলাদেশের ইউনূস বাহিনী। এবার সামরিক ক্ষেত্রেও পাকিস্তানের...
Read more
Discussion about this post