পুজোর মুখে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয় দক্ষিণবঙ্গে। বিনা নোটিসে ডিভিসি জল ছাড়ার ফলে জল থইথই দশা হয়েছিল বলেই দাবি রাজ্য প্রশাসনের। তার রেশ কাটতে না কাটতেই ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’র ঝাপটা। এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ডিভিসিকে তোপ মমতার। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে শুক্রবার ভোররাত পর্যন্ত ধামারা-ভিতরকণিকায় তান্ডব চালিয়েছে ‘ডানা’। বৃহস্পতিবার নবান্ন বৈঠকের শুরুতেই মমতা বলেন, ‘সব থেকে দামী হচ্ছে মানুষের জীবন। এটা জীবন বাঁচানোর লড়াই। আমি রাতে আজ(বৃহস্পতিবার) নবান্নে থাকব। উদ্ধারকারী দল কাজ করবে। আমি সবটা মনিটারিং করব।’ এরপরই ডিভিসি কে কার্যত নিশানা করে মমতার তোপ ‘কিছুদিন আগে বন্যা, আবার ডিভিসি গতকাল(বুধবার) জল ছেড়েছিল। বাংলা তো জল হজম করার জায়গা হয়ে গিয়েছে। কলকাতায় জল জমলেও নেমে যায়। পাম্পিং সিস্টেমের উন্নতি হয়েছে। ড্রেনেজ সিস্টেমের উন্নতি হয়েছে। তা ছাড়া পলি সরানোর কাজটাও আমরা করেছি। অনেক সময় বাড়ি তৈরি হচ্ছে। রাস্তায় ইট, বালি ফেলে রেখেছে। নর্দমা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সমস্যা হচ্ছে। সাধারণ মানুষের এটা বোঝা উচিত। যাতে নর্দমা বন্ধ না হয়। সাধারণ মানুষের বিপদ না হয়। কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে।’ প্রসঙ্গত, নবান্নের তরফ আজ হেল্পলাইন নাম্বার দেওয়া হয়েছে। তা হল ০৩৩ ২২১৪-৩৫২৬। জেলার সঙ্গে সংযোগ রাখতেই এই হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে নবান্ন। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যবাসীকে প্যানিক করতে বারণ করেছেন।
বাংলাদেশকে চাপ দিতে শুরু করেছে ভারত। বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উপর নিষেধাজ্ঞা ভারতের। ভারতের বন্দর ব্যবহার করে নেপাল, ভুটান, মায়ানমারের মত...
Read more
Discussion about this post