তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের মামলায় সোমবার রাতে সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। ১৫ দিন জিজ্ঞাসাবাদের পর আর্থিক দুর্নীতির মামলায় গ্রেএফতার করা হয়েছে সন্দীপকে। বুধবার দুই অভিযুক্তকে শিয়ালদা আদালতে তোলা হলে জামিনের আর্জি খারিজ করে তাৎপর্যপূরণ মন্তব্য করে শিয়ালদা আদালত। আদালত জানিয়েছে, যে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে, তা প্রমাণিত হলে বিরলতম অপরাধ হিসেবে সর্বোচ্চ সাজা হতে পারে। তাই এখন জামিন মঞ্জুর করা হলে, তা বিচারের নামান্তর হবে। সিবিআই আরজি কর কাণ্ডের তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর বার বারই কেন্দ্রীয় সংস্থার সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে৷ সুপ্রিম কোর্ট অবশ্য সিবিআই তদন্তেই আস্থা রেখেছে৷ বুধবার শিয়ালদহ আদালতে পেশ করা হয় আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে৷ জানা যাচ্ছে, আদালতে সন্দীপ অভিজিতের আইনজীবী বলেন, এখনও অবধি ধর্ষণ কিংবা খুনে সরাসরি তাঁদের মক্কেলের সংযোগ পাওয়া যায়নি। সিবিআই এখনও তেমন কোনও প্রমাণ পেশ করতে পারেনি। তবে আদালত নির্দেশনামায় জানায়, ‘এই ধরণের গুরুতর মামলা যদি প্রমাণিত হয়, মৃত্যুদণ্ড অবধি হতে পারে। বিরলতম ঘটনা বলে প্রমাণিত হলে, তা অবিচার করা হবে’। দু’জনের জামিনের আবেদন খারিজ করে তাঁদের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক৷ কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি ছিল, মামলার সকল তথ্য বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই এই মামলায় রুদ্ধদ্বার শুনানি করা হোক।
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post