কৃষ্ণনগরে স্কুল ছাত্রী খুনের ঘটনায় রহস্য ঘনাচ্ছে। ধৃত প্রেমিককে জেরা করে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে পুলিশের হাতে। পুলিশ জানতে পেরেছে, ওই স্কুল ছাত্রী বাড়িতে কিছু না জানিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে বেঙ্গালুরুতে গিয়েছিল। সেখানে ১৫ দিন কাটায়। এমনকী প্রেমিকের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা ধার নেয় সে। তারপরে সেই টাকা ফেরত চাইছিলেন প্রেমিক। এই নিয়ে উভয়ের মধ্যে বিবাদ বেঁধে ছিল কিনা তা স্পষ্ট নয়। এই ছাত্রীর দেহ ময়নাতদন্ত হয় বৃহস্পতিবার। এরপরেই বিস্ফোরক দাবি করলেন বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎকদের দাবি, তাঁরা দেহের ক্ষত পরীক্ষা করেছেন। সেখানে থেকে তাঁদের অনুমান ছাত্রীর দেহে আগুন মৃত্যুর আগেই ধরানো হয়েছিল। তবে ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে তাঁরা খারিজ করে দিয়েছেন। জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে ওই ছাত্রীর। ধর্ষণের কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বুধবার ঘটনাটি সামনে আসার পরে রাহুল বসু নামে এক যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। সে মৃত ছাত্রীর প্রেমিক। বিয়ের কথা চলছিল তাঁদের। ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, রাহুল ও তাঁর দুই বন্ধু মিলে মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন করেছে। ছাত্রীর মা দাবি করেছিলেন, ঘটনার দিন রাহুলের সঙ্গে পিৎজা খেতে বেরিয়েছিল তাঁর মেয়ে। এরপরে বাড়ি ফেরেনি। তার পরে তাঁর অর্ধনগ্ন অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার হয়। এদিকে অভিযুক্তের মা-বাবাকে আটক করা হয়েছিল। সেখানে ওই যুবকের মায়ের দাবি, ছেলে সিনেমা দেখে সেদিন বাড়ি ফিরে ঘুমিয়ে পড়ে। ইতিমধ্যে এই ঘটনা ছাত্রীর পরিবার সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছে। তাঁরা রাজ্য পুলিশের উপর আস্থা রাখতে পারছেন না। যদিও কৃষ্ণনগরের পুলিশ মৃতের পরিবারকে সব ধরণের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে। এই ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ বিশেষ প্রতিনিধি দল। বৃহস্পতিবারই অভিযুক্ত রাহুলকে আদালতে তোলা হয়েছিল। আদালত তাঁকে ৭ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
বাণিজ্য থেকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য থেকে শিল্প, সব ক্ষেত্রেই এখন পাকিস্তানের মুখাপেক্ষী হতে চাইছে বাংলাদেশের ইউনূস বাহিনী। এবার সামরিক ক্ষেত্রেও পাকিস্তানের...
Read more
Discussion about this post