দলত্যাগ করায় দূরত্ব বেড়েছিল। তবে তা বেশিদিনের জন্য নয়। অভিমানের পালা ঘুঁচতেই প্রিয় ভাই কাননকে কাছে ডেকে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত কয়েকবছরে ডাক পেয়েছেন ভাইফোঁটাতেও। এবারও তাঁর অন্যথা হল না। বান্ধবী বৈশাখীকে সঙ্গে নিয়ে এবারও দিদি মমতার বাড়িতে হাজির হলেন প্রাক্তন মহানাগরিক শোভন চট্টোপাধ্যায়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দু’জনকে রং মিলিয়ে পোশাক পরতে দেখা যায়। রবিবারও তাঁর অন্যথা হয়নি। গোলাপি পাঞ্জাবিতে অন্য মেজাজে দেখা গেল শোভনকে। মমতার বাড়ি থেকে ফোঁটা নিয়ে বেরনোর সময় সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন। আরজি কর কাণ্ড থেকে শুরু করে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্ষণের অভিযোগ নিয়েও মুখ খুললেন। প্রতিবারের মতো এবারও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে ফোঁটা নিতে, তাঁর কালীঘাটের বাড়িতে কার্যত লাইন পড়ে গিয়েছিল ভাইদের। আর তাঁদের মধ্যেই ছিলেন তৃণমূলনেত্রীর একদা ঘনিষ্ঠ, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। ফোঁটা নিয়ে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কলকাতার প্রাক্তন মেয়র বলেন, ‘প্রত্যেক বছর এটুকু আশীর্বাদ পাথেয় করে তো আমার পথ চলে। এ বছরই তো প্রথম নয়। এই দিনটার জন্য় আমরা অপেক্ষা করে থাকি। দিদির আশীর্বাদটাই তো আমার কাছে যথেষ্ট।’সেইসঙ্গে সক্রিয় রাজনীতিতে শোভনের প্রত্যাবর্তনের প্রসঙ্গে বৈশাখী বলেন, ‘শোভনের রাজনৈতিক কেরিয়ার তো দিদির হাতে গড়া। ও দিদির কথা অনুযায়ী প্রত্যেক পদক্ষেপ করেছে। যখন দিদি মনে করবেন যে ওকে সক্রিয়ভাবে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের প্রয়োজন, তখন নিশ্চয়ই ওকে সক্রিয় করবেন। আর এটা আমি বুঝি, যার মাথায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একজন রাজনীতিবিদের ছায়া আছে, তাকে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে দেখার জন্য বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না।’
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post