আন্দোলনের ঝাঁজ ক্রমেই বাড়াচ্ছেন জুনিয়ার ডাক্তাররা। পূর্ব ঘোষণা মতোই ‘ন্যায়বিচার যাত্রা’র পর রবিবার ধর্মতলায় ‘চিৎকার সমাবেশ’ করলেন আন্দোলনরত জুনিয়ার ডাক্তাররা। তাদের আহ্বানে সমাবেশে হাজির ছিলেন বহু সাধারণ মানুষও। বিকেল ৪টে থেকে সমাবেশ শুরু হয়। রবিবার সাধারণত ওই এলাকায় জনসমাগম খুবই কম থাকে। তবে জুনিয়র ডাক্তারদের ডাকা ‘চিৎকার সমাবেশ’, সেই চেনা ছবি পাল্টে দেয়! সিনিয়র, জুনিয়র ডাক্তারেরা তো বটেই সমাবেশে শামিল হয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। পথনাটিকা, স্লোগান, গান— নানা আঙ্গিকে ‘বিচারের দাবি’তে সরব সকলেই। সেই চিৎকার সমাবেশ থেকেই জুনিয়র ডাক্তার দেবাশিস হালদার বলেন, “ন্যায়বিচারের দাবির চিৎকার যাতে মুখ্যমন্ত্রীর কান পর্যন্ত পৌঁছয়, সেজন্য এই মহাসমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছিল। আমাদের সহযোদ্ধাদের অনশন আর আপনাদের প্রত্যেকের যে সমর্থন, তা সরকারের কানে পৌঁছাতে পারব। আর আমাদের যে ন্যায়বিচারের দাবি, সেটা ছিনিয়ে আনতে পারবই। আমরা আপনাদের জোরে চলছি। আমাদের শরীর আর দিচ্ছে না।” উল্লেখ্য, প্রথমে এই কর্মসূচিকে ‘মহাসমাবেশ’ বললেও রবিবার সকালে আন্দোলনকারীরা তার নাম ঘোষণা করেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গ জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের তরফে সমাজমাধ্যমে লেখা হয়, ‘‘আমাদের দাবির আওয়াজ ছড়িয়ে পড়ুক চিৎকার হয়ে। দেখা হচ্ছে বিকেল ৪টেয়, ধর্মতলার অনশনমঞ্চে।’’ কর্মসূচির নাম দেওয়া হয় ‘চিৎকার সমাবেশ’।
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post