সম্প্রতি এ আর রহমানের বিচ্ছেদ নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে নেটদুনিয়ায়। বিচ্ছেদের খবর সামনে আসতেই দুঃখপ্রকাশ করেছেন গায়কের অনুরাগীরা। ২৯ বছরের সংসারে ইতি টেনেছেন তিনি। এই খবর আসার পরই তারই টিমের সদস্য বেস গিটারিস্ট মোহিনী দে-র বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসে। আর এই নিয়েই শুরু হয়েছে জল্পনা। দুজনের বিচ্ছেদের মধ্যে কি কোনও যোগসূত্র রয়েছে? অনেকেই জল্পনা তৈরি করছেন। কেউ কেউ বলছেন, আর রহমান ও সায়রা বানুর বিচ্ছেদের একমাত্র কারণ মোহিনী নিজেই। তবে এই জল্পনা ভেঙে দিয়ে সত্যিটা প্রকাশ করেছেন সায়রা বানুর আইনজীবী।
সায়রা বানুর আইনজীজী স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, সায়রা এবং আর রহমানের বিচ্ছেদের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই মোহিনীর। এই সিদ্ধান্ত এরা দুজনেই নিয়েছেন। এই বিচ্ছেদের সঙ্গে তৃতীয় ব্যাক্তির কোনও সম্পর্ক নেই বলে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন।
রহমানের বিচ্ছেদ, তারপরই তার সহযোগী গিটারিস্ট মোহিনীর বিচ্ছেদ। দুটি ঘটনাকে যুক্ত করে অনেকে নানা জল্পনা শুরু করে ছিলেন। অনেকেই বলছেন, এই বাঙালি মেয়ের কারণেই হয়তো ঘর ভেঙেছে আর রহমান এবং সায়রার। যদিও এই ধারণা একেবারে ভেঙে দিয়েছেন সায়রা বানুর আইনজীজী বন্দনা শাহ। সম্পর্কের তিক্ততার কারণেই সম্পর্ক ভেঙেছে বলে সূত্র মারফৎ খবর। পারস্পরিক বন্ধুত্বপূর্ণ ও সম্মান রেখে এই বিচ্ছেদ।
প্রসঙ্গত, এ আর রহমান নিজেই একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন। ১৯শে নভেম্বর সঙ্গীত শিল্পী লেখেন, আমাদের দাম্পত্য জীবন ৩০শে পা রাখার কথা ছিল। কিন্তু তা শেষ হল। সমাজমাধ্যমে সঙ্গীত শিল্পীর এই বিবৃতির পরই একেবারে শোরগোল পড়ে যায়।
Discussion about this post