আজ থেকে শুরু হচ্ছে আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের মামলার বিচারপর্ব। অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হবে শিয়ালদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারকের এজলাসে। এদিন প্রথমেই নির্যাতিতার বাবার সাক্ষ্যদান করার কথা। সেইমতো এদিন দুপুর দুটোর আগেই নির্যাতিতার বাবাকে হাজির হতে বলা হয়েছে শিয়ালদহ আদালতে। দুপুর দুটোর পর থেকে রুদ্ধদ্বার কক্ষে শুরু হয় মামলার বিচারপর্বের শুনানি। এই মামলায় সিবিআইয়ের পেশ করা চার্জশিটে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে রয়েছে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের নাম। সিবিআই- অর চার্জশিটে সেই খুন করেছে, সেই তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করেছে। এর আগে, এই অভিযোগকে সর্বৈব মিথ্যে বলে চিৎকার করে দাবি করেছিল সঞ্জয়। প্রিজন ভ্যানের ভেতর থেকে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছিল সঞ্জয় রায়। বলেছিল, মুখ খুলতে বারণ করেছিল ডিপার্টমেন্ট। তাই মুখ খোলেনি সে। তারপর সঞ্জয়ের বক্তব্য নিয়ে কম চর্চা হয়নি। জুনিয়র ডাক্তারদের ফ্রন্টের সদস্যরাও জানান, তাঁরাও প্রথম থেকেই বলে আসছেন, সঞ্জয় রায় একা নয়, অভয়া-খুনে দোষী অনেকেই। তাই এবার সতর্ক পুলিশ। রাস্তা ফাঁকা করিয়ে, প্রিজন ভ্যানের সামনে – পিছনে বাড়তি গাড়ি দিয়ে এসকর্ট করে সঞ্জয়কে আদালতে ঢোকায়। এবার যাতে সঞ্জয় কোনও ভাবেই মুখ খুলতে না পারে, তার জন্য সতর্ক ছিল সিবিআই। নির্যাতিতার বাবা-মার সাক্ষ্য নেওয়া হলে সিবিআই-এর তালিকায় থাকা ১২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে আজ প্রথম দফায় ৫৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। এই তালিকায় জুনিয়র ডাক্তার থেকে শুরু করে পুলিশ আধিকারিক, ফরেন্সিক বিভাগের আধিকারিক অনেকেই আছেন। একটি মহলের দাবি, আদালতে নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবাকে প্রশ্ন করতে পারেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। প্রশ্ন করতে পারেন অভিযুক্ত সঞ্জয়ের আইনজীবী। যে সঞ্জয়কে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে আনা হয়েছে শিয়ালদা আদালতে। দুপুর ১ টা ১৫ মিনিট আদালতে আনা হয়েছে।
সাতসকালেই ঘটে গেল ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা। হায়দরাবাদে বেলাইন হয়ে গেল পণ্যবাহী ট্রেনের একাধিক কামরা। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দারাবাদের পেদ্দাপালি এবং রামাগুন্ডমের...
Read more
Discussion about this post