আগামীকাল কালীপুজো। আর ঠিক এমন সময়ই রাজ্যের বুকে কালীপুজোর চাঁদার নামে তোলাবাজির অভিযোগ উঠল। তবে শুধু এই অভিযোগেই থেমে থাকল না বিষয়টা। অভিযুক্তকে থানায় নিয়ে যেতেই শুরু হল নতুন পর্ব। থানায় ঢুকে ফের পুলিশকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। পুলিশ অফিসারকে মেরে লকআপ থেকে ধৃতকে ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ। ঘটনার প্রতিবাদে এক্স হ্যান্ডেলে সরব হলেন শুভেন্দু অধিকারী। ক্যানিংয়ের আইসি ও এসডিপিও অভিযুক্তদের বাঁচানোর চেষ্টা করছেন বলেও দাবি করছেন তিনি। ডিজিপি-র কাছে তদন্তের দাবিও জানিয়েছে শুভেন্দু। শুভেন্দু লেখেন, “অরিত্র ও জয়ন্ত দুজনই বিধায়কের ঘনিষ্ঠ। জয়ন্তকে ছাড়াতে থানায় ঢুকে SI-কে বেধড়ক মারধর করেছেন অরিত্র।” ওই পোস্টই ডিজিপির কাছে পর্যাপ্ত তদন্ত ও পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছেন শুভেন্দু। থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ করে ডিজিপি-র কাছে তদন্ত দাবি শুভেন্দুর। এ বিষয়ে এখনও তৃণমূলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। সম্প্রতি, তৃণমূল বিধায়ক সওকত মোল্লার নিশানায় পড়ে কলকাতা পুলিশ। কলকাতা পুলিশের একাংশ তোলাবাজিতে যুক্ত, তারা পুলিশের কলঙ্ক। ভাঙড়ের বিজয়গঞ্জ বাজারে দলীয় সভা থেকে পুলিশকে নিশানা করলেন ক্যানিং পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক সওকত মোল্লা। চারটি থানার ওসি ও ভাঙড় ডিভিশনের ডিসি কে বিষয়টি দেখার অনুরোধ জানান ভাঙড়ের তৃণমূল পর্যবেক্ষক।
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post