প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদ থেকে সরেও বামজোটেই আগ্রহী অধীররঞ্জন চৌধুরী, ফের তা বুঝিয়ে দিলেন নিজেই। আর জি কর ইস্যুতে ডাকা কর্মসূচি থেকেও জোটের বার্তা দিলেন তিনি। অধীরের সবার কিছু দূরে চলছিল বামনেত্রীর মীনাক্ষী মুখার্জির সভা। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে বুধবার থেকে ডোরিনা ক্রসিংয়ের কোনায় ধর্না-অবস্থান করছে কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার ছিল সেই কর্মসূচির শেষ দিন। পাশাপাশিই, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবারেই ধর্মতলায় সমাবেশ ডেকেছিল বাম ছাত্র, যুব এবং মহিলা সংগঠনগুলি। বেলা ১টায় বাম জমায়েতের সময় থাকলেও দুর্যোগের কারণে হাওড়া, শিয়ালদহ এবং পার্ক স্ট্রিট থেকে ধর্মতলায় তিনটি বড় মিছিল সভাস্থলে পৌঁছতে আড়াইটে বেজে যায়। একটি ম্যাটাডর দাঁড় করিয়ে তার পাশে পাটাতন জুড়ে দ্রুততার সঙ্গে মঞ্চ গড়ে বামেরা। মাইকও বাঁধা হয়ে যায় তত ক্ষণে। তুলনামূলকভাবে কংগ্রেসের সমাবেশে লোক কম হলেও মাইক লাগানো রয়েছে অনেক দূর পর্যন্ত। মাইক ছিল বামেদের সভার সামনেও। যদিও বামেদের সভার মাইকও লাগানো হয়েছিল কংগ্রেসের মঞ্চের সামনে। কোনও পক্ষই অবশ্য তা নিয়ে কিছু বলেনি। প্রদেশ নেতৃত্বে পালাবদলের পর এখনই নতুন করে আনুষ্ঠানিকভাবে বামেদের সঙ্গে জোট এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অধীরের পক্ষে সুযোগ হয়তো নেই। তবুও পাশের মীনাক্ষীদের বাম মঞ্চকে উষ্ণ অভিনন্দন জানালেন অধীর।মঞ্চ থেকেই অধীর বলেন, “আন্দোলনের নেত্রী মীনাক্ষী পাশের মঞ্চে রয়েছেন। তাদের কর্মীরা এসেছেন। তাদের অভিনন্দন জানাই। উভয়ের আন্দোলনের বক্তব্য এক, ধরনে আলাদা। কিন্তু উদ্দেশ্য এক।” এদিকে ধর্মতলার সভায় ‘বাংলার বাঘ’ সম্পর্কে বলতে গিয়ে আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের পদবি ভুললেন সিপিএমের যুবনেত্রী মীনাক্ষী। মুখোপাধ্যায়ের বদলে স্যর আশুতোষ বন্দোপাধ্যায় বলে ফেলেন তিনি। যা নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক।
বই প্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ। ২৮ বছর পর কলকাতা বইমেলায় নাও থাকতে পারে বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন। এমনই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবার। কারণ...
Read more
Discussion about this post