মোমিনপুরের কাঁটাপুকুর মর্গ থেকে সোমবার সকালেই কুলতলির নির্যাতিতা বালিকার দেহ নিয়ে গাড়ি রওনা দেয় কল্যাণীর উদ্দেশে। পৌনে ১০টা নাগাদ সেই গাড়ি কল্যাণীতে পৌঁছায়। সেখানে উপস্থিত রয়েছেন এইমস কল্যাণীর ডাক্তার এবং অন্যান্য আধিকারিকরা। কুলতলির নাবালিকার পরিবারের দাবিতে,কলকাতা হাইকোর্ট এইএমস কল্যাণীর তত্ত্বাবধানে পুনরায় ময়নাতদন্ত করার নির্দেশ দেন।এইমসের চিকিৎসকরা বারুইপুর কোর্টের ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কল্যাণী পুলিশ মর্গে নাবালিকার দেহের ময়নাতদন্ত করবেন। ইতিমধ্যে কল্যাণী পুলিশ মর্গে সকল আধিকারিক এবং ডাক্তাররা এসে পৌঁছেছেন।নাবালিকার পরিবারের লোক ময়নাতদন্তে দেখতে পারেন বলেই জানা গেছে। ময়নাতদন্ত হয়ে যাওয়ার পর যা কিছু অভিযোগ তখনই জানাতে হবে পরিবারকে।পরে কোন অভিযোগ গ্রাহ্য হবে না বলেও সূত্রের খবর । কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালের পুলিশ মর্গে দেহের ময়না তদন্ত হওয়ার পর পরিবারের হাতে মৃতদেহ তুলে দেওয়া হবে বলেই খবর। উল্লেখ্য, নিহত নাবালিকার ময়নাতদন্ত কেন্দ্রীয় সরকারি হাসপাতালে চেয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। মৃতার পরিবারের তরফে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। রবিবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের নির্দেশে জরুরী ভিত্তিতে শুনানিতে বসেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে রাজ্যও নতুন করে ময়নাতদন্ত করলে কোনও আপত্তি করবে না বলে আইনজীবীদের সূত্রে খবর। জরুরি শুনানিতে আদালতের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে পুলিস-প্রশাসনকেও। কুলতলীকাণ্ডে কেন পকসো আইনে মামলা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। বিচারপতি স্পষ্ট বলেন, ‘আমি অসন্তোষ প্রকাশ করেছি, কেনও সুরতহাল রিপোর্ট দেখেও কেন পকসো ধারায় মামলা করা হয়নি? তারপরেই বিচারপতি, এই মামলা অবিলম্বে বিশেষ পকসো আদালতে বদলি করার নির্দেশ দেন।’
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post