নিরাপত্তা বাড়িয়েও বোমাতঙ্ক দূর হচ্ছে না। গত কয়েকদিন ভারতীয় সমস্ত বিমান সংস্থায় ঘনঘন বোমা হামলার হুমকি উড়ে এসেছে। যার সবগুলিই ভুয়ো। তবুও ভুয়ো হুমকি ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে যাত্রীদের মধ্যে। বিমানে এবং দেশের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়েও বারবার উঠছে প্রশ্ন। বোমা হামলার হুমকি রুখতে আইন সংশোধন করার চিন্তাভাবনা করছে কেন্দ্রের সরকার। দমদম বিমানবন্দরের ডিরেক্টর পর্বতরঞ্জন বেউরিয়া জানিয়েছেন, বিষয়টি প্রথম নজরে এসেছিল সোমবার দুপুর পৌনে তিনটে নাগাদ। সমাজমাধ্যমে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে হুমকি তথ্য ছড়ানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল, কলকাতা বিমানবন্দরের সঙ্গে সম্পর্কিত সাতটি বিমানে বোমা রাখা আছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ওই সাতটি বিমানের মধ্যে পাঁচটি ছিল ইন্ডিগো উড়ান সংস্থার। বাকি দু’টি ভিস্তারার। ঘটনার পর সঙ্গে সঙ্গে বিমানবন্দরের দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তাকর্মীদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল। যদিও পরে কোনও বিমান থেকেই এই ধরনের কিছু পাওয়া যায়নি। পুরোটাই ভুয়ো তথ্য ছড়ানো হয়েছিল।সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রের খবর, মঙ্গলবার স্রেফ এয়ার ইন্ডিয়ার ৩৬টি বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়িয়েছে। একইভাবে ইন্ডিগোর ৩৫ এবং ভিস্তারার ৩২টি বিমানে সতর্কতামূলক বার্তা এসেছে। সব ক্ষেত্রেই বার্তাগুলি ভুয়ো। কিন্তু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতেই হচ্ছে। ফলে বিমান চলাচল প্রভাবিত হচ্ছে। সমস্যায় পড়ছেন যাত্রীরা। এই নিয়ে গত ১৬ দিনে ৫১০ বিমানে বোমাতঙ্ক ছড়াল। ইতিমধ্যেই অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রী রামমোহন নায়ডু জানিয়েছেন, বোমাতঙ্ক ছড়ানোর চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু একাধিক বৈঠক, সিদ্ধান্তের পরও তা কমার কোনও লক্ষণ নেই। কয়েকদিন ধরে সরকার এ ধরনের উড়ো খবর ছড়ানো ব্যক্তিদের নো ফ্লাই তালিকাভুক্ত করবে বলে ঠিক করেছে।
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post