তৃণমূলের হয়ে প্রচারে শামিল মহমেডান, ইস্ট বেঙ্গল, মোহনবাগান ফুটবল ক্লাবের কর্তারা। নৈহাটি উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সনৎ দে-র প্রশংসায় পঞ্চমুখ ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান, মহমেডান কর্তারা। ফুটবল সংগঠক সনৎ দে-র প্রশংসা করল বাংলা ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা আইএফএ-ও। তা নিয়েই নৈহাটি উপ নির্বাচনের মুখে নতুন করে চাপানউতোর শুরু হয়েছে। নৈহাটি স্টেডিয়ামে ম্যাচ হলেই দেখা যায় পার্থ ভৌমিক ঘনিষ্ঠ সনৎকে। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ফেসবুকে তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে’র হয়ে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়। যেখানে ইস্টবেঙ্গল শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার বলেন, “সব ক্ষেত্রেই সনৎ একজন দক্ষ সংগঠক। আমরা যখন যেভাবে ওর কাছ থেকে সাহায্য চেয়েছি তা পেয়েছি। প্র্যাকটিস থেকে ম্যাচ, সবক্ষেত্রেই পেয়েছি”। মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত বলেন, “নৈহাটিতে যতবারই মোহনবাগন খেলতে গিয়েছে ততবারই প্রচুর সাহায্য পেয়েছি। উনি একজন দক্ষ ক্রীড়া সংগঠকও বটে। যেভাবে উনি নৈহাটি স্টেডিয়ামকে ঠিক রেখেছেন তা রীতিমতো দেখবার।” মহামেডান কর্তা মোহম্মদ কামারুদ্দিন বলেন, ‘গতবার নৈহাটিতে আই লিগে ম্যাচের সময়ে অনেক সাহায্য করেছিলেন। আমাদের ক্লাবের জন্য উনি অনেক সাহায্য করেন।’ নৈহাটি স্টেডিয়ামে কলকাতা লিগ-সহ আইএফএ-র অনেক টুর্নামেন্টের খেলা হয় ইদানীং। মাঠ-ময়দানের সঙ্গে জড়িতদের একাংশ বলেন, ওই স্টেডিয়ামের উন্নতির স্বার্থে নৈহাটির তৃণমূল নেতা তথা অধুনা উপনির্বাচনে প্রার্থী সনতের ভূমিকা ছিল। ভোটের আগে সেই সনতের হয়ে বার্তা দিয়েছেন তিন প্রধানের কর্তা এবং আইএফএ সচিব। সেই বার্তার সুবাদে অনির্বাণ, দেবব্রত, দেবাশিস এবং কামরুদ্দিনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন সনৎও। মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডান কর্তাদের ‘বিনা বাক্যব্যয়ে’ পদত্যাগের দাবি তুলেছেন সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর মতে,’ আপনারা পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়াজগতের কলঙ্ক। তৃণমূলের পক্ষে দালালি করতে হলে ক্লাব ছেড়ে রাস্তায় চলে যান’। তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের পাল্টা দাবি, ‘যাঁর সঙ্গে ময়দানের সম্পর্ক আছে, খেলার সম্পর্ক আছে। তাঁদের জন্য যদি তিন প্রধান কোনও একটা সিদ্ধোন্ত নেন। তার সঙ্গে অন্য জিনিস মেলানোর কী কারণ আছে! তারা তো স্পষ্টভাবে সেই যুক্তি দিয়ে জানিয়েছে। খেলার ও ময়দানের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলেই তাঁরা তাঁর সমর্থনে প্রচার করবেন। এটার সঙ্গে অন্য বিভ্রান্তির কোনও অবকাশ নেই’।
সাতসকালেই ঘটে গেল ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা। হায়দরাবাদে বেলাইন হয়ে গেল পণ্যবাহী ট্রেনের একাধিক কামরা। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দারাবাদের পেদ্দাপালি এবং রামাগুন্ডমের...
Read more
Discussion about this post