কলকাতার দুই ফুসফুস-উত্তরের সুভাষ সরোবর আর দক্ষিণে রবীন্দ্র সরোবর বন্ধ থাকবে ছটপুজোর সময়। এই দুটি সরোবর কলকাতার পরিবেশ রক্ষায় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ আদালত এই দুটি জায়গায় ছটপুজোর আচার আচরণ পালনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। কিন্তু তাতেও সেই প্রবণতা কমেনি। দূষণ রুখতে তৎপর KMDA। দুটি সরোবরের গেটের সামনে তৈরি করা হয়েছে বাঁশের ব্যারিকেড। দুটি সরোবরের গেটেই টাঙানো হয়েছে ফ্লেক্স। আজ রাত ৮টা থেকে শুক্রবার বেলা ১২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে দুই সরোবরের সমস্ত গেট। বিকল্প হিসাবে ছটপুজোর জন্য শহরের বিভিন্ন জায়গায় তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম জলাশয়। বুধবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে রবীন্দ্র সরোবর লেক। সুভাষ সরোবরের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম লাগু করা হয়েছে। ছট পুজো চলাকালীন এই দুই লেকে কেউ ঢুকতে পারবে না। পাশাপাশি দুই লেক মিলিয়ে অন্তত ১৫০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি প্রবেশদ্বারে অ্যাসিস্টেন্ট কমিশনার পদমর্যাদার অফিসারের নেতৃত্বে থাকবে পুলিশবাহিনী। লালবাজার সূত্রের খবর, শহরের মোট ৯ টি জায়গায় ছটপুজো বন্ধের নির্দেশ আছে। কিন্তু আদালতের নির্দেশ অমান্য করে বহু মানুষ সরোবরের পিছনের গেট দিয়ে প্রতি বছর প্রবেশ করার চেষ্টা করে। তাই সতর্কতার জন্য বাড়তি পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এই সরোবরের বদলে গল্ফগ্রিন, কসবা, যাদবপুর এলাকায় অস্থায়ী জলাশয়ে ছটপুজোর আয়োজন করা হয়। ছোট পুকুর, ঘাট, অস্থায়ী ঘাট মিলিয়ে ১০০টি জলাশয়ে ছটপুজোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আর নিষিদ্ধ শব্দবাজির দাপট ঠেকাতেও তৎপর থাকছে পুলিশ। এছাড়া পুলিশ সূত্রে খবর, শহরের নানা রাস্তায় সামান্য সময়ের জন্য যান নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে। যাতে মানুষের অসুবিধা না হয়। আবার পুজোও ভালভাবে মেটানো যায়। ছটপুজো দিতে যখন যাওয়া হয় তখন দেখা যায় ছোট লরি থেকে শব্দবাজি ছুড়ে ফেলা হচ্ছে। এবার এরকম কোনও ঘটনা ঘটলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কড়া আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আর জি কর কাণ্ডে সরাসরি গর্জে উঠেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দোষীদের এনকাউন্টারের নিদান দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু এই বিষয়ে...
Read more
Discussion about this post