তৃণমূল ছাত্র পরিষদ সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যকে কটাক্ষ শ্রীরামপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রবিবার ডোমজুড় উৎসবের প্রকাশ্য মঞ্চ থেকেই তৃণাঙ্কুরকে নিশানা করেন কল্যাণ। দাবি তুললেন, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি পদ থেকে তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যকে সরানোর। ‘থ্রেট কালচারের’ অভিযোগে আরজি কর থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল একাধিক জুনিয়র ডাক্তারকে। তাঁরা মূলত তৃণমূলপন্থী বলেই পরিচিত। এঁদের অনেকেই ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য। তাঁরাই সাংবাদিক বৈঠক করে ডক্টরস ফ্রন্টের বিরুদ্ধে টাকা তোলা এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনেছে। রবিবার এই প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময়ই কল্যাণ বলেন, “টিএমসিপি-র এতগুলো ছেলে সাসপেন্ড হয়ে গেল, আর টিএমসিপির সভাপতির মুখ থেকে কোনও কথা নেই। অবিশ্বাস্য। আমি ভাবতে পারছি না। কার আশীর্বাদের হাত এর মাথায় আছে যে এখনও তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি থাকে?” ছাত্রদের জন্য তিনি এবং কুণাল ঘোষ কার্যকরী ভূমিকা নিচ্ছেন বলেও এদিন মন্তব্য করেন কল্যাণ। বলেন, “বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়েগুলোর পাশে কেউ নেই। তারা আসছে আমার কাছে।”এদিকে সাংসদ বনাম টিএমসিপি সভাপতির এই দ্বন্দ্ব নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।এই নিয়ে সুকান্ত নিজের পোস্টে লেখেন, ‘শাসক তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব এখন রোজই জনসমক্ষে চলে আসছে। দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছেন লোকসভায় তৃণমূলের চিফ হুইপ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এখন অভিষেকপন্থী যেকোনও বয়সি নেতাকে আক্রমণ শানাতে ব্যস্ত। সংসদে সংঘাতের পরে বিদ্রোহী তৃণমল সাংসদ এখন ফুল ফর্মে আছেন। তিনি এখন স্থানীয় মঞ্চ থেকে রোজ সরব হচ্ছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এটা খুবই মজার।’
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post