সুস্থ স্বাভাবিক শরীরের জন্য ভিটামিনের গুরুত্ব অপরিসীম। তেমনি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, শর্করা, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি দরকার, কিন্তু সেটা সঠিক পরিমাণে। খুব বেশিও নয় খুব কমও নয়। কম উপাদান যেমন আমাদের বিভিন্ন রকম শারিরীক সমস্যা তৈরি করে। তেমনি এগুলোর অধিক্যও আমাদের শরীরকে ক্ষতি করে। ক্যালসিয়ামের কথায় যদি আসা যায়।ক্যালশিয়াম কমে যাওয়া কিংবা বেড়ে যাওয়া দুই-ই আমাদের শরীরে জন্যে ক্ষতিকর।
ক্যালশিয়াম আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরি উপাদান।এর ঘাটতি আমাদের শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতি করে। তাই প্রতিদিনের খাবারে ক্যালশিয়ামকে যুক্ত করা দরকার।কিন্তু প্রতিদিনের খাবারে আমাদের সম্পূর্ণ ক্যাশিয়ামের চাহিদা মেটে না। তাই অনেকেই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেয় ক্যালশিয়ামের অভাব মেটানোর জন্য। কিন্তু এই পরিমান বৃদ্ধি পেলে শরীরে হতে পারে বিভিন্ন সমস্যা। তাই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট নিয়মিত খেলে এখনই তার থেকে বিরত হন।খাবার দাবারের মাধ্যমে এর ঘাটতি মেটানোর চেষ্টা করুন।
শরীরে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়
1.হাড় ক্ষয় বৃদ্ধি পায়।
2.হাড়ে ও অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হয়।
3.হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে।
4.এমনকি সামান্য আঘাতে ভেঙে যেতে পারে।
5.রক্তে ক্যালসিয়াম বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর জমার আশঙ্কা থাকে।
6.কিডনিতে ক্যালসিয়াম ফসফেট জমে যায়।
7.রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ে।
8.বন্ধ্যাত্ব , মৃগীরোগ, নিদ্রাহীনতা, ত্বকের শুষ্কতা বাড়ে।
1.তেমনি অতিরিক্ত ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট হাইপার ক্যালশিমিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যান্য ট্যাবলেট এবং সাপ্লিমেন্টের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্টের সঙ্গে কেউ যদি নিয়মিত হার্টের অসুখের ট্যাবলেট বা আয়রন ট্যাবলেট খেতে শুরু করেন, তা হলে হৃদ্রোগের সম্ভাবনা বাড়ে। এ ক্ষেত্রে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মাথা ঘোরানো, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা যায়। কিডনিতে পাথর দেখা দিলে অবশ্যই ক্যালসিয়াম এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্যারাথাইরয়েড হরমোনের মাত্রা জানা জরুরি। রক্তে ক্যালসিয়াম বেড়ে যাওয়ার কারণে তীব্র পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এমনকি এটি একটি জরুরি স্বাস্থ্য সংকট তৈরি করতে পারে।
2.আমাদের শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম জমে গেলে তার থেকে ক্ষুধামান্দ্য, পেটেব্যথা, বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, ঘন ঘন প্রস্রাব,অধিক তৃষ্ণা ইত্যাদি লক্ষণ গুলি দেখা দিতে পারে।তন্দ্রাচ্ছন্নতা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। অনেকে আবার অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
3.রক্তে ক্যালসিয়াম বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর জমার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া কিডনিতে ক্যালসিয়াম ফসফেট জমে যায়। এতে কিডনির কার্যক্রম ব্যাহত হয়। রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়।কিডনিতে পাথর দেখা দিলে অবশ্যই ক্যালসিয়াম এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্যারাথাইরয়েড হরমোনের মাত্রা জানা জরুরি। রক্তে ক্যালসিয়াম বেড়ে যাওয়ার কারণে তীব্র জলশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এমনকি এটি একটি জরুরি স্বাস্থ্য সংকট তৈরি করতে পারে।
প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র না ড্রাম্পিং গ্রাউন্ড! স্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রবেশ পথের দুপাশে নোংরা আবর্জনার স্তূপ দেখে আপনার এমনটায় মনে হবে। বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড়...
Read more
Discussion about this post