তাপপ্রবাহ থেকে আপাতত মুক্তি। তথ্য অনুযায়ী, আজ থেকেই শুরু হতে চলেছে স্বস্তির বৃষ্টি। তবে এর পরই প্রশ্ন তবে আজই কী কালবৈশাখীর অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে?
তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেয়ে এবার অপেক্ষা শুধু স্বস্তির বৃষ্টির।সোমবার থেকেই রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির দাপট দেখা যাবে। এবং আগামী শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিবেশ বহাল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।এর ফলে তাপপ্রবাহ ফিরে আসার কোনো সম্ভাবনা নেই শনিবারের আগে। ইতিমধ্যেই উত্তরের পার্বত্য তিন জেলা গতকালই দু এক পশলা বৃষ্টি পেয়েছে, এরই সাথে সেই বৃষ্টির পরিমান আরও কিছুটা বাড়তে পারে আজ সোমবার থেকে। এবং দক্ষিণ সহ উত্তরের সমতল জেলা গুলিও আজ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজবে।
আবহাওয়া দপ্তরের তরফে আজ বিকালের পর থেকেই বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি, উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা এখানে বজ্র বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি এবং রয়েছে কালবৈশাখীর সতর্কতা। সঙ্গে ৫০-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া থাকবে। বাদ যাবে না শহরতলি কলকাতা সহ দুই মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, ও ঝাড়গ্রাম, সেখানেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির ছবি দেখা যাবে। রাজ্য জুড়ে এই বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি বহাল থাকবে ৯ই মে পর্যন্ত।
উত্তরবঙ্গ জুড়েই আগামীকাল থেকে বৃষ্টির ব্যাপকতা আরও বাড়বে।
এরই সঙ্গে সমুদ্র তিরবর্তী অঞ্চলেও রয়েছে কালবৈশাখীর সতর্কতা। ফলে মৎসজীবিদের জন্য রয়েছে সতর্কতা, এই সময় তারা যেন সমুদ্রে যাওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য। কারণ সমুদ্রে উত্তাল বাড়বে সঙ্গে এবং ঢেউয়ের উচ্চতাও বাড়বে। সেই কারণে কালবৈশাখীর চরম সতর্কতা জারি রয়েছে সংশোলিষ্ট এলাকায়। তবে গোটা বঙ্গ জুড়ে সোমবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির দাপট বৃহস্পতিবারের পর আস্তে আস্তে কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলায় জনসংখ্যার বিপজ্জনকভাবে রূপান্তর হচ্ছে। দশ বছরে ৪৬টি বিধানসভা এলাকায় ভোটার সংখ্যা ৪০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে ৭টি আসনে...
Read more
Discussion about this post