বাইরে মেঘের গর্জন সঙ্গে বর্জ্র বিদ্যুৎসহ মুসলধারে বৃষ্টি। তার সঙ্গে বইছে মৃদু মন্দ বাতাস। সন্ধ্যের এই মন মুগ্ধকর আবহাওয়ায় মূহুর্তের মধ্যে সৃষ্টি করে এক মায়াবী পরিবেশ। অন্ধাকারকে সাক্ষি রেখে হাতে থাকা চায়ের কাপে চুমুক। যদি চায়ের সঙ্গে মুখোরচক ভাজা জাতীয় কিছু থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। তবে অনেকে অবশ্য গরম চা-য়ের সঙ্গে সিঙাড়াটাকেই বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু আজ আপনাদের এমন একটি রেসিপি শেয়ার করবো যা শুনলেই জিভে জল আসতে বাধ্য।
চিকেন সিঙাড়া …
উপকরণ :
ময়দা- ৫০০ গ্রাম, নুন, চিনি, স্বাদ অনুযায়ী, জোয়ান – হাফ চামচ, বেকিং সোডা – হাফ চামচ, চিকেন ২৫০ গ্রাম (কিমা), টমেটো কুচি – ১ টা হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, চিকেন মশলা ও গরম মশলা- হাফ চামচ, পিঁয়াজ কুঁচো- ১টা গোটা, আদা রসুন বাটা – ৩চামচ, সাদা তেল ও সর্ষের তেল এবং জল। সামান্য ছাতু।
প্রণালী :
একটা পাত্রে পরিমান মতো ময়দা, নুন ও সামান্য তেল দিয়ে ভালো করে ময়দাকে মেখে নিন। এবার গ্যাসে অন্য একটি কড়াই বসান। তাতে, সামান্য সর্ষের তেল দিয় পিঁয়াজ, আদা রসুন বাটা, টমেটো দিন। সামান্য নাড়াচাড়া করে তারমধ্যে চিকেন কিমা দিয়ে এরপর একে একে পরিমান মতো হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, চিকেন মশলা দিয়ে ভালো করে মশলা কষিয়ে নিন। এরপর সামান্য জল দিয়ে ভালো করে নেরে ঢাকা দিয়ে মজতে দিন। মাংসের কিমা থেকে জল শুকিয়ে গেলে লক্ষ্য রাখবেন, তা থেকে তেল ছাড়ছে। তাহলে জানবেন পুর কমপ্লিট। এরপর হাফ চামচ গরম মশলা মিশিয়ে ভালো করে নেরে কড়াই থেকে নামিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে, তার মধ্যে সামান্য ছাতু মিশিয়ে ভালো করে হালকা হাতে মেখে নিন। এবার আপনার পুর একেবারে তৈরি। এরপর ময়দা থেকে ছোট ছোট করে লেচি কেটে বেলুন চাকির সাহায্যে লম্বা আকারে বেলে নিতে হবে। তারপরে সেটাকে মাঝ বরাবর কেটে নিতে হবে। এবং সেই টুকরোর মধ্যে মাংসের পুর ভরে সিঙাড়ার আকারে গড়ে নিতে হবে। প্রতিটি সিঙাড়া তৈরি হয়ে গেলে ডুবো তেলে খাস্তা করে ভেজে নিতে হবে। ব্যাস, সন্ধ্যের টিফিন হোক কিংবা বাড়িতে কোনও অতিথি আসুক, চটজলদি বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন লা জবাব চিকেন সিঙাড়া।
স্বাধীনতা দিবসের দিন ওড়িশার কর্মরত মহিলাদের জন্য এল সুখবর। একটি বিশেষ ঘোষণা করা হয় সরকারের তরফে। ১৫ই অগাস্ট ওড়িশার উপ...
Read more
Discussion about this post