: ভারতের বিদেশ মন্ত্রক জানিয়ে দিয়েছে তাদের ক্রিকেট দল পাকিস্তান সফর করার প্রশ্ন নেই। কারণ পাকিস্তানি নিরাপত্তার অভাব রয়েছে। পাক-বিদেশ মন্ত্রক পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন যে ,রাজনীতি আর খেলাকে যেন এক করে দেখবেন না ।পাক বোর্ডের কর্তারা সওয়াল করেছেন নিরাপত্তার অভাব থাকলে কয়েকদিন আগে ইংল্যান্ড দল আমাদের দেশে গেল কি করে? দুবাইয়ে আইসিসির যে বৈঠক ছিল শুক্রবার ১০-১৫ মিনিটের বেশি বৈঠক স্থায়ী হয়নি। থাকলে দু’দেশের ক্রিকেট বোর্ড ।ভারতীয় বোর্ড তাদের অবস্থানে অনড়। ,”সরকার আমাদের যা বলবে তাই করব। সরকার বলেছে দল পাঠানো হবে না তাই দল যাবে না “।পাকিস্তান জোরের সঙ্গে বলে যাচ্ছে, আমরাও হাইব্রিড মডেল মানব না ।হয় ভারতকে আসতে হবে নয়তো চ্যাম্পিয়ন ট্রফি অন্য জায়গায় নিয়ে চলে যাও। দরকার নেই পাকিস্তানের করার।” সব মিলিয়ে অঘোষিত ভারত-পাক যুদ্ধই যেন শুরু হয়ে গিয়েছে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে। আইসিসি কর্তারা জেরবার ।তারা বুঝে উঠতে পারছেন না কি করবেন ।শেষ পর্যন্ত দু দেশের বোর্ডকেই দায়িত্ব দেয়া হয়েছে নিজেদের কথাবার্তা বলে যে একটা সমাধান সূত্র বার করার। অনেকেই মনে করছেন পাকিস্তান যতই দাপাদাপি করুক জয় শাহ ঠিক মানিয়ে নেবেন পাকিস্তানকে । চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পুরোপুরি হাতছাড়া করার মানে প্রচুর টাকা ক্ষয়ক্ষতি আশংকা। ভারত যেখানেই ম্যাচ খেলুক পাকিস্তান ই আয়োজক থাকবে এমন প্রতিশ্রুতিও দেয়া হয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের কারো কারো এখনো মনে হচ্ছে, যতটা গর্জাচ্ছে ততটা বর্ষাবে না। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে বিদ্রোহী হয়ে প্রবল আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির চাপ কি করে সামলাবে পাকিস্তান ?কোন না কোন সমাধান সূত্র ঠিক ধরবে এবং নাকভি রাও সুর নরম করবেন। ইতিমধ্যেই সমঝোতা করার জন্য দু’দেশের বোর্ডের বন্ধুকর্তা সক্রিয় হয়েছেন। আগামী ৪৮ ঘণ্টার ক্রিকেট মহলের কাছে ভারত পাক ক্রিকেট দ্বৈরথের মতোই রুদ্ধশ্বাস হতে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার ধর্মশালায় অনুষ্ঠিত হয় পাঞ্জাব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালস এর ম্যাচ। কিন্তু হামলার আশঙ্কায় ম্যাচ শেষ করা সম্ভব হয়নি। প্রথম...
Read more
Discussion about this post