সামনে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের টেস্ট সিরিজ ।এই দুই দলের তুলনায় বাংলাদেশ নেহাতই সহজ প্রতিপক্ষ। তাই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কার্যত দুদিনে ভারতের টেস্ট জয়ের তাৎপর্য নিয়ে চিন্তায় রয়েই গেল। টেস্টে সফল হতে গেলে ধারাবাহিকতার প্রয়োজন। টেস্টে সফল হতে গেলে প্রয়োজন গুরুত্বপূর্ণ সময় দলকে জেতানো। যেভাবে ভারতের ব্যাটার রা এবং বোলাররা গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তাদের ভূমিকা পালন করেছে সেটা একেবারেই পারেনি বাংলাদেশ দল। সামান্য চাপে বারবার ভেঙে পড়েছে বাংলাদেশ। ভারতের আগামী দুই সিরিজ কিন্তু কাজটা এত সহজ হবেনা। আশা করা যায় ঘরের মাঠের নিউজিল্যান্ড সিরিজ অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে প্যাট কামিংসদের সামলানো তুলনায় সহজ হবে ভারতের কাছে ।শ্রীলঙ্কায় গিয়ে সদ্য সিরিজ হেরেছে কিউইরা। দ্বীপরাষ্ট্রের স্পিন আক্রমণ সামলাতে পারেনি কেন উইলিয়ামসরা ।সেখানে আশ্বিন জাদেজা জুটি বেশ কঠিন পরীক্ষা নেবেনের তাদের। ভারত শেষ দুবার অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে গিয়ে সিরিজ জিতে ফিরেছে ।কিন্তু তাও কঠিন হবে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টেস্ট জয়। প্রথমত অস্ট্রেলিয়ার পিচের চরিত্র ভারতের থেকে আলাদা। সেখানে বাউন্স বেশি সেই সঙ্গে থাকবে সুইং ।ভারতের পিচে সাহায্য পান স্পিনাররা। অস্ট্রেলিয়ার সেটা হবে না। তাই ভারতীয় ব্যাটারদের যেমন অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে পরীক্ষার মুখে পড়তে হবে তেমনি কিছুটা বদলাতে হবে বোলিং আক্রমণেও। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা অস্ট্রেলিয়ার কিন্তু প্রতি বিভাগে একাধিক ম্যাচ জেতানোর ক্রিকেটার রয়েছেন। শ্রীলংকার পর ভারত খেলবে নিউজিল্যান্ডে বিরুদ্ধে ।ঘরের মাঠে দুটি সিরিজ খেলার পর অস্ট্রেলিয়া গিয়ে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগবে রোহিতদের। ভারতের প্রথম একাদশে অন্তত ৯ জন ক্রিকেটার ব্যাট করতে জানেন ।এটা দলের অন্যতম শক্তি। বোলাররাও রয়েছেন ভালো ফর্মে সেই সঙ্গে অশ্বিন জাদেজার মত দুই অভিঞ্জ স্পিনার থাকবে। ভারতীয় দলের বোলিং বৈচিত্র যেকোনো দলের চিন্তার কারণ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের অংশ গ্রহন নিয়ে, পাকিস্তানের সঙ্গে অনেক দড়ি টানাটানির পর, যদিও বা হাইব্রিড মডেলে ভারত পাকিস্তান রাজি হল।...
Read more
Discussion about this post