রবিবার প্রথম ম্যাচে কানাডাকে হারিয়ে জিতল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র। ম্যাচের নায়ক অ্যারন জোন্স।যিনি ৪টি চার ১০টি ছক্কার সাহায্যে ৪০ বলে অপরাজিত ৯৪ রান করে দলকে জয় উপহার দেন। ২৯ বছরের অলরাউন্ডার করেন স্পর্শ করেন কিস গেলের কীর্তি। ২০০৭ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ম্যাচে ১০টি ছয় মেরেছিলেন ক্যারিবিয়ান ওপেনার। জোন্স সবচেয়ে বেশি ছয় মারা সেই নজির স্পর্শ করেন । তিনিও চারটি চার ও দশটি ছয় মেরেছেন। কানাডার ১৯৫-৫এর জবাবে আমেরিকা তোলে ১৯৭-৩, তাও ১৪ বল বাকি থাকতে। ম্যাচের শেষে ম্যাচ সেরা জোন্স বলেন, দেশ কে জিতিয়ে অসাধারণ লাগছে । আমরা বড় দলকেও হারাতে চাই।
ধারাবাহিক অনুশীলনের মাধ্যমে এই শটগুলো রপ্ত করেছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারবে না পাপুয়া নিউ গিনি। সেটা ভাবা হয়েছিল । ম্যাচের ম্যাচের অবশ্য কিছুটা হলেও লড়াই দিল তারা। পাপুয়া নিউগিনি মাত্র ১৩৬ রান তুলতে ৫ উইকেট পড়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের। সেখান থেকে এক ওভার বাকি থাকতে দলকে জিতিয়ে দিলেন চেজ অপরাজিত ৪২ এবং আন্দ্রে রাসেল অপরিচিত ১৫ । ম্যাচের সেরা চেজ বলেন, “প্রথম ইনিংস দেখেই বুঝেছিলাম যে এখানে রান তোলা কঠিন হবে। যে কারণে নিজেকে সময় দিতে চেয়েছিলাম”। গায়নার প্রভিডেন্ট স্টেডিয়ামের মন্থর বাঁ-হাতি স্পিনার আকিল হোসেন কে দিয়ে বোলিং শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
৯রান দিয়ে এক উইকেট নেন তিনি। স্পিনের বিরুদ্ধে শট খেলা কঠিন হয়ে গিয়েছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে দুটো করে উইকেট নেন আন্দ্রে রাসেল এবং আলজারি জোসেফ। ঘরের মাঠে খেলা হলেও গায়নার প্রভিডেন্সের স্টেডিয়াম প্রায় খালি ছিল। চ্যাম্পিয়ন দলের প্রথম ম্যাচে এত কম দর্শক অবাক করেছে সবাইকে রবিবার হওয়া সত্বেও মাঠ কেন দশ শতাংশ ভরল না। প্রথম ম্যাচে জেতার পরে অবশ্য এই ছবিটা বদলাতেও পারে। ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক রভম্যান পাওয়েল আগের দিন বলেছিলেন একটা ট্রফি আবার তাঁদের ক্রিকেটকে ঠিক রাস্তায় ফিরিয়ে আনতে পারে । পাওয়েল বলেছিলেন, আমাদের সামনে সুযোগ আছে ঘরের মাঠে তৃতীয়বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার। এরকম যদি হয় তাহলে দারুণ হবে।।
Discussion about this post