বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে দলের কোনো সাংগঠনিক কার্যকলাপে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না, এমনটাই নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য তৃণমূল নেতৃত্ব। সোমবার বড়ঞা ব্লকের ডাকবাংলা কৃষক বাজার চত্বরে আয়োজিত তৃণমূলের বিজয়া সম্মেলনী অনুষ্ঠানে এই বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আনেন তৃণমূল নেতা মাহে আলম। বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে বাদ দিয়েই সাংসদ ইউসুফ পাঠান-সহ অন্যান্য জেলা ও স্থানীয় নেতৃত্বকে নিয়ে বিজয়া সম্মেলনী ঘিরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। স্থানীয় ও জেলা নেতৃত্বের ঘোষণা রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ মতোই, তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে কোনও সাংগঠনিক কাজে যোগ দিতে দেওয়া হবে না । তিনি শুধুমাত্র বিধায়ক হিসেবেই তার দায়িত্ব পালন করবেন। যদিও জীবন কৃষ্ণ সাহা বলেন, দলের এই ধরণের কোনও নির্দেশ, তাঁর জানা নেই। এবং তিনি বিজয়ী সম্মেলন মঞ্চে ডাক পাননি। তাই যাননি। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে, কেন রাজ্য নেতৃত্ব বড়ঞার বিধায়ককে এভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে চাইছে। এর পেছনে কি রয়েছে গোপন মতভেদ, নাকি বড়ঞা অঞ্চলে গোষ্ঠীকোন্দল এতটাই প্রকট যে তাকে দমাতে এই কঠোর ব্যবস্থা? আগামী নির্বাচনী প্রেক্ষাপটে এই পরিস্থিতি তৃণমূলের জন্য বড়ঞা অঞ্চলে কতটা প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই এর পর ইডির নজরে পড়েন বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। সিবিআই এর মামলায় সুপ্রিম কোর্টে জামিন পাওয়ার ৩ মাসের মাথায় জীবনকৃষ্ণ সাহাকে তলব করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে।
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post