কানাডায় আবারও একটি হিন্দু মন্দির ও সেখানে উপস্থিত ভক্তদের ওপর হামলা চালিয়েছে খালিস্তানিরা। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে ভক্তদের ওপর হামলা চালায় খালিস্তানিরা। হিন্দু ফোরাম কানাডা তার এক্স হ্যান্ডেলে এই পুরো ঘটনার একটি ভিডিও শেয়ার করেছে, যাতে খালিস্তানিরা তাদের হাতে হলুদ পতাকা নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে হট্টগোল করতে দেখা যায়। কিছু খালিস্তানিকে এই ভিডিওতে লাঠি দিয়ে হিন্দু ভক্তদের ওপর হামলা করতেও দেখা যায়। এই হামলার নিন্দা করে ইতিমধ্যেই সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। উপদূতাবাসের তরফে আয়োজিত শিবিরে হামলা চালানোর প্রতিবাদ করেছে নয়াদিল্লিও। এই ঘটনা নিয়ে বিতর্ক শুরু হতেই সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন ট্রুডো। সেখানে তিনি লেখেন, “হিন্দু সভা মন্দিরে হিংসার ঘটনা গ্রহণযোগ্য নয়। কানাডার প্রতিটি মানুষের অবাধে এবং নিরাপদে ধর্মাচরণ করার অধিকার রয়েছে।” ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন কানাডার বিরোধী দলনেতা পিয়ের পলিয়েভরে৷ এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “প্রত্যেকে কানাডিয়ানের তাদের ধর্ম পালনের স্বাধীনতা রয়েছে ৷ হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি ৷” ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানান, টরোন্টোর সাংসদ কেভিন ভুয়াং ৷ দেশের বর্তমান সরকারকে কটাক্ষ করে তিনি জানান, কট্টরপন্থীদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে কানাডা ৷ কেভিনের আরও অভিযোগ, হিন্দুদের পাশাপাশি খ্রিস্টান ও ইহুদিদেরও নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ দেশের সরকার। রবিবার সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে টরন্টোর কাছে ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে খলিস্তানি তাণ্ডবের ভিডিও। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মন্দিরে আসা পুণ্যার্থীদের বেধড়ক মারধর করছে হলুদ পতাকাধারী খলিস্তানি জঙ্গিরা। স্থানীয়দের দাবি, ঘটনাস্থলে পুলিশ থাকলেও তারা হামলাকারীদের বাধা দেয়নি। মন্দির চত্বরে তাণ্ডব চালায় খলিস্তানি জঙ্গিরা। এই হামলার খবর প্রকাশ্যে আসতেই কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ চন্দ্র আর্য স্পষ্ট বলেন, “খলিস্তানি জঙ্গি মতাদর্শ কানাডায় কতখানি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে, এই ঘটনাই তার প্রমাণ। ব্রাম্পটনের হিন্দু মহাসভা মন্দিরে ঢুকে যেভাবে ভক্তদের মারধর করা হয়েছে, তার পর সমস্ত সীমা পার করে গিয়েছে খলিস্তানিরা।” টরন্টোর সাংসদ কেভিন ভুং এবং কানাডার বিরোধী দলনেতা পিয়ের পলিভারও স্বীকার করেছেন, হিন্দুদের সুরক্ষা দিতে পারেনি কানাডা। পিয়েরের মতে, “প্রত্যেক ব্যক্তির অধিকার আছে নিজের ধর্ম এবং বিশ্বাস পালন করার। ধর্মস্থানে এমন হামলার তীব্র বিরোধিতা করছি।”
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post