পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে মার্কিন এই নিষেধাজ্ঞাকে “দুর্ভাগ্যজনক এবং পক্ষপাতদুষ্ট” বলে অভিহিত করেছে দক্ষিণ এশিয়ার পরমাণু অস্ত্রধারী এই দেশটি। ওয়াশিংটন পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানের দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক-ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির সাথে সম্পর্কিত নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে বলে যুক্তরাষ্ট্র বুধবার জানিয়েছে। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিরক্ষা সংস্থাও রয়েছে। মূলত তারাই দেশটির এই ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির তত্ত্বাবধান করে থাকে। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে বলেছেন, নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে পাকিস্তানের ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কমপ্লেক্স এবং তিনটি সংস্থার ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। মূলত “গণবিধ্বংসী অস্ত্র এবং তাদের সরবরাহের উপায়গুলোকে লক্ষ্য করে” এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ঘটনায় বেশ কঠোর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় বলেছে, মার্কিন এই পদক্ষেপ “দুর্ভাগ্যজনক এবং পক্ষপাতদুষ্ট”। মূলত পারমাণবিক অস্ত্রধারী প্রতিবেশী ভারতের সাথে পাকিস্তানের প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথার স্পষ্ট উল্লেখ করেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একথা বলেছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা বেড়ে যাওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল আমেরিকা। আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশন কোঅর্ডিনেটর জন কার্বি বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “আমরা খুব নিবিড়ভাবে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি এবং প্রেসিডেন্ট বাইডেনও তা নজর রাখছেন।” এর আগে, ২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের সরকারের সমালোচনা করেছিলেন। তিনি দীপাবলির শুভেচ্ছাবার্তায় বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টান সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা করেছিলেন এবং তা ইউনূস সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন, “বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এই সরকারের নীতির ব্যর্থতা, যা সংখ্যালঘুদের প্রতি নির্যাতন বাড়িয়ে তুলছে।”
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post