শহরের চারটি বৈধ বাজি বাজার ছাড়া অন্যত্র বাজি বিক্রি করা আইনত নিষিদ্ধ। পুলিশি নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে। যদিও উল্টোডাঙার এই ছবি দেখে তা বোঝার উপায় নেই। শুধু উল্টোডাঙা নয়, বেলেঘাটা, কসবা, যোধপুর পার্ক, যাদবপুর, বেহালা, গড়িয়া, নারকেলডাঙা, চাঁদনি চক সর্বত্রই খোলা বাজারে দেদার বিকোচ্ছে নিষিদ্ধ বাজি। বড়বাজারের মতো জায়গাতেও ‘বিকল্প ব্যবসা’ হিসাবে অনেকেই বাজির পসরা সাজিয়ে বসেছেন বলে অভিযোগ। উল্টোডাঙা বাজারে লম্বা টেবিল পেতে তুবড়ি, চরকি এবং নিষিদ্ধ শব্দবাজি বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ। তাহলে তা পুলিশ দেখতে পাচ্ছে না কেন? উঠছে প্রশ্ন। তবে শুধু উল্টোডাঙা নয়, বিধাননগর থেকে শুরু করে সল্টলেক এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। কালীপুজোর আগেই বিবৃতি প্রকাশ করে কলকাতা পুলিশ জানিয়ে দিয়েছিল, সুপ্রিম কোর্ট এবং কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী সবুজ বাজি ফাটাতে হবে। বাজি ফাটানোর সময়সীমাও উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপরও কালীপুজোর রাতে দেদার ফাটল নিষিদ্ধ বাজি। তার জেরে একাধিকজন গ্রেফতার হয়েছে। আদালতের নির্দেশ রয়েছে, কালীপুজোর রাতে শুধু দু’ঘণ্টাই অর্থাৎ রাত ৮টা থেকে ১০টা বাজি ফাটানো যাবে। তবে সেই নিয়মের তোয়াক্কা করেননি অনেকেই। তবে, শুধু নিষিদ্ধ বাজি নয়, বিভিন্ন মণ্ডপে তারস্বরে মাইক বাজানো বা ডিজে বাজানোর দিকেও নজর রয়েছে পুলিশের। হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকাগুলি অর্থাৎ ‘সায়লেন্স জ়োন’- এ শব্দের মাত্রা যাতে ৫০ ডেসিবেল না ছাড়ায়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা হয়। প্রসঙ্গত, গত ২১ অক্টোবর থেকে ২৯ অক্টোবরের মধ্যে কলকাতা পুলিশ এলাকা থেকে নিষিদ্ধ বাজি-যোগে ৩৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয় প্রায় চার হাজার কেজি নিষিদ্ধ বাজি।
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post